গরুর মাংসের আচার বানানোর সহজ নিয়ম বিস্তারিত জানুন
ঘরোয়া ভাবে ডায়াবেটিস কমানোর উপায়গরুর মাংসের আচার বানানোর নিয়ম। কিন্তু অনেকেরই অজানা বিষয় হলো যে গরুর মাংসেরও আচার বানানো যায়। ঈদুল আযহা সময় আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী কুরবানী দি। অনেকে ফ্রিজে মাংস রাখতে পছন্দ করেনা তাদের জন্য গরুর মাংসের আচার, বিস্তারিত জানতে হলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
গরুর মাংসের আচার বানাতে কি লাগে, মাংসের আচার কতদিন বা কিভাবে সংরক্ষণ করতে হয় বা কিভাবে সংরক্ষণ অনেকদিন ভালো থাকবে, এটা নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
ভূমিকা
গরুর মাংসের আচার বানানোর নিয়ম ,আমরা জানি গরুর মাংস কম বেশি সবার যেমন প্রিয় তেমনি সুস্বাদ একটি খাবার। আমাদের প্রায় কোন অনুষ্ঠান বা প্রোগ্রাম হলেই প্রথমে আসে গরুর মাংস কথা। এর কোন জুড়ি নেই, বাসায় মেহমান আসলে গরুর মাংস ছাড়া চলে না। এইজন্য গরুর মাংস দিয়ে বানিয়ে ফেলুন আচার।
পেজ সূচিপত্র: এটি যেমন খেতে সুস্বাদু এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর তেমনি ফ্রিজ ছাড়া দিনের পর দিন সংরক্ষণ করতে পারবেন। কিভাবে আচার বানালে অনেকদিন ভালো থাকবে। খেতে একই রকম স্বাদ থাকবে, কি কি মাসলা লাগবে, এটার গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট নিয়ে বিস্তারিত নিচে আলোচনা করা হলো।
গরুর মাংসের আচার বানাতে কি কি মসলা লাগবে
গরুর মাংসের আচার বানানোর নিয়ম, আচারের কথা শুনলেই জিভে জল আসে সেখানে যদি গরুর মাংসের আচার হয় তাহলে তো কথাই নেই। ছোট থেকে বড় কমবেশি সবারই প্রিয় একটি খাবার গরুর মাংস। এই গরুর মাংসের আচার কথা আসলে মনে হয় অন্যরকম স্বাদ। দেখেন আপনার জিভে জল আসছে, কিন্তু গরুর মাংসের আচার বানানোর আগে মসলা তৈরি করে নিতে হবে।
এক থেকে দুই চামচ পাঁচফোড়ন নিতে হবে, শুকনো, শুকনো মরিচ সাত থেকে আটটা নিতে হবে, আস্ত ধনিয়া এক থেকে দেড় চামচ, ১ কেজি গরুর মাংসের জন্য হাড় ও চর্বি ছাড়া মাংস নিতে হবে। এক চা চামচ মরিচ গুঁড়ো নিতে হবে, হলুদ গুঁড়ো আধা চা চামচ, গরম মসলা গুড়ো এক চা চামচ, ভাজা জিরার গুড়ো আধা চা চামচ,
ধনিয়ার গুঁড়ো এক চা চামচ, আদা বাটা এক চা চামচ, রসুন বাটা এক চা চামচ, লবণ স্বাদ মতো নিতে হবে। সরিষার তেল এক টেবিল চা চামচ ,পানি পরিমাপ মতো, লেবু একটি, চিনি দুই চা চামচ দারচিনি তিন থেকে চার টুকরো, শুকনো লাল মরিচ সাত থেকে আটটি,
রসুন কুয়া আধা কাপ রসুন বাটা এক চা চামচ সাদা সরিষা বাটা দেড় টেবিল চামচ, দুই টেবিল চামচ তেতুল গলানো, বিট লবণ আধা চা চামচ, তেজপাতা তিন থেকে চারটি দিতে হবে, মাংস সিদ্ধ করার আগে মশলা তৈরি করে নিতে হবে।
গরুর মাংসের আচার বানানোর নিয়ম
জিভে জল আনা গরুর মাংসের আচার বানানোর নিয়ম আচারের কথা শুনলেই জিভে জল আসে গরুর মাংসের আচারে হলে তো আসতেই হবে, কি যে মজা,গরুর মাংসের বাহারি পদে কমবেশি সবাই খেয়ে থাকেন। তবে গরুর মাংসের জিভে জল আনা আচার হয়তো অনেকেই খান নি। চাইলে কিন্তু তারাও খুব সহজেই এই পদ তৈরি করে দীর্ঘদিন খেতে পারেন একবার তৈরি করে এই আচার অন্তত ছয় মাস সংরক্ষণ করে খাওয়া যায়।
প্রথমে আদরের মসলা তৈরি করে নিতে হবে। এবং কিছু উপকরণ ব্লেন্ড করে নিতে হবে, তারপরে হার এবং তেল ছাড়া ফ্রেশ মাংস নিতে হবে। মাংসগুলো ছোট ছোট পিস করে কেটে নিতে হবে। সুন্দরভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। প্যানের মধ্যে মাংস দিয়ে সঙ্গে এক চা চামচ মরিচ গুঁড়ো ,আধা চা চামচ হলুদ গুঁড়ো,
গরম মসলার গুড়ো এক চা চামচ ভাজা জিরের গুঁড়ো আধা চা চামচ, ধনিয়ার গুঁড়ো আধা চা চামচ, আদা বাটা ২ চা চামচ, রসুন বাটা এক চা চামচ, স্বাদমতো লবণ পানি পরিমাপ মতো, একটি লেবুর রস দিতে হবে। অল্প আঁচে ঢাকনা দিয়ে কিছু সময়র মাংস এমনিতেই অনেক সাধের বা সুস্বাদ খেতে।
সিদ্ধ করে নিতে হবে ।মাংস সিদ্ধ হবে কিন্তু একটুকু পানি থাকা যাবে না। মাংস ভালোভাবে সিদ্ধ হয়ে গেলে চুলায় থেকে প্যান নামিয়ে নিতে হবে, তারপরে আরেকটি প্যান বসিয়ে দুই কাপের মতো সরিষার তেল দিতে হবে।
তেল হালকা গরম হলে দারচিনি আজ তো রসুন কুয়া আর শুকনো মরিচ ভেজে নিন এর মধ্যে সেদ্ধ করা মাংস ঢেলে দিন তারপরে একে একে যে মসলাগুলো করা ছিল দিয়ে দিন। কিছু সময় অল্প আচে রান্না করে নিন, কিছুক্ষণ পর দেখবেন মাংসের রং লালচে হয়ে এসেছে।
তখনই দিয়ে দিন গোলানো তেতুল, এর সঙ্গে দুই টেবিল চামচ চিনি দিতে হবে। তারপরে কিছু সময় জাল করে নিন যাতে উপকরণগুলো ভালোভাবে মিক্স হয় এবং মাংস থেকে তেল ছেড়ে দেয়, তাহলে গরুর মাংসের আচারের স্বাদ দ্বিগুণ বৃদ্ধি করে।
গরুর মাংস কেমন সাইজ করে কেটে নিতে হবে আচার বানানোর জন্য
জিভে জল আনা গরুর মাংসের আচার বানানোর নিয়ম ,গরুর মাংসের আচার বানাতে কতটুকু পরিমাণ মাংস নিতে হবে যে যার পরিমাপ মতো মাংস নিতে পারেন। ছোট ছোট কিউব করে মাংস কেটে নিতে পারেন। এতে করেই মাংসের ভিতরে খুব সহজেই এর মসলা ঢুকতে পারে এবং খেতে সুস্বাদও হয় সুস্বাদু হয়।কিন্তু গরুর মাংসের আচার বানানোর আগে মসলা তৈরি করে নিতে হবে। এক থেকে দুই চামচ পাঁচফোড়ন নিতে হবে,
শুকনো, শুকনো মরিচ সাত থেকে আটটা নিতে হবে, আস্ত ধনিয়া এক থেকে দেড় চামচ, ১ কেজি গরুর মাংসের জন্য হাড় ও চর্বি ছাড়া মাংস নিতে হবে। এক চা চামচ মরিচ গুঁড়ো নিতে হবে, হলুদ গুঁড়ো আধা চা চামচ, গরম মসলা গুড়ো এক চা চামচ, ভাজা জিরার গুড়ো আধা চা চামচ, ধনিয়ার গুঁড়ো এক চা চামচ, আদা বাটা এক চা চামচ, রসুন বাটা এক চা চামচ, লবণ স্বাদ মতো নিতে হবে।
সরিষার তেল এক টেবিল চা চামচ ,পানি পরিমাপ মতো, লেবু একটি, চিনি দুই চা চামচ দারচিনি তিন থেকে চার টুকরো, শুকনো লাল মরিচ সাত থেকে আটটি, রসুন কুয়া আধা কাপ রসুন বাটা এক চা চামচ সাদা সরিষা বাটা দেড় টেবিল চামচ,
দুই টেবিল চামচ তেতুল গলানো, বিট লবণ আধা চা চামচ,তেজপাতা তিন থেকে চারটি দিতে হবে, মাংস সিদ্ধ করার আগে মশলা তৈরি করে নিতে হবে। এমন ভাবে কেটে নিলে মাংস, সব মশলা যাবে এবং সে তো মজা লাগবে,
গরুর মাংসের আচার বানাতে কতটুকু পরিমাণ মাংস নিতে হবে
গরুর মাংসের আচার বানানোর নিয়ম, প্রথমে আসে গরুর মাংস কতটুকু পরিমাণ মাংস নিতে হবে আচার বানানোর জন্য, এরপরে মসলার কাজ কত পরিমান মসলা দিতে হবে বা কি কি মসলা দিলে আচারের স্বাদ দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাবে, গরুর মাংসের আচার বানাতে আপনারা কতটুক পরিমাণ আচার বাড়াতে চাচ্ছে তার উপর নির্ভর করবে মাংসের পরিমাণ, অবশ্যই মাংস হার ও তেল ছাড়া মাংস নিতে হবে,গরুর মাংসের আচার বানাতে কতটুকু পরিমাণ মাংস নিতে হবে
যে যার পরিমাপ মতো মাংস নিতে পারেন। ছোট ছোট কিউব করে মাংস কেটে নিতে পারেন। এতে করেই মাংসের ভিতরে খুব সহজেই এর মসলা ঢুকতে পারে এবং খেতে সুস্বাদও হয় সুস্বাদু হয়।কিন্তু গরুর মাংসের আচার বানানোর আগে মসলা তৈরি করে নিতে হবে। এক থেকে দুই চামচ পাঁচফোড়ন নিতে হবে,
শুকনো, শুকনো মরিচ সাত থেকে আটটা নিতে হবে, আস্ত ধনিয়া এক থেকে দেড় চামচ, ১ কেজি গরুর মাংসের জন্য হাড় ও চর্বি ছাড়া মাংস নিতে হবে। এক চা চামচ মরিচ গুঁড়ো নিতে হবে, হলুদ গুঁড়ো আধা চা চামচ, গরম মসলা গুড়ো এক চা চামচ, ভাজা জিরার গুড়ো আধা চা চামচ,
ধনিয়ার গুঁড়ো এক চা চামচ, আদা বাটা এক চা চামচ, রসুন বাটা এক চা চামচ, লবণ স্বাদ মতো নিতে হবে। সরিষার তেল এক টেবিল চা চামচ ,পানি পরিমাপ মতো, লেবু একটি, চিনি দুই চা চামচ দারচিনি তিন থেকে চার টুকরো, শুকনো লাল মরিচ সাত থেকে আটটি,
রসুন কুয়া আধা কাপ রসুন বাটা এক চা চামচ সাদা সরিষা বাটা দেড় টেবিল চামচ, দুই টেবিল চামচ তেতুল গলানো, বিট লবণ আধা চা চামচ, তেজপাতা তিন থেকে চারটি দিতে হবে, মাংস সিদ্ধ করার আগে মশলা তৈরি করে নিতে হবে।
কিভাবে আচার বানালে অনেকদিন সংরক্ষণ করা যাবে
গরুর মাংসের আচার বানানোর নিয়ম গরুর মাংসের আচার বানাতে কি কি মসলা লাগবে এক থেকে দুই চামচ পাঁচফোড়ন নিতে হবে, শুকনো, শুকনো মরিচ সাত থেকে আটটা নিতে হবে, আস্ত ধনিয়া এক থেকে দেড় চামচ, ১ কেজি গরুর মাংসের জন্য হাড় ও চর্বি ছাড়া মাংস নিতে হবে। এক চা চামচ মরিচ গুঁড়ো নিতে হবে, হলুদ গুঁড়ো আধা চা চামচ,
গরম মসলা গুড়ো এক চা চামচ, ভাজা জিরার গুড়ো আধা চা চামচ, ধনিয়ার গুঁড়ো এক চা চামচ, আদা বাটা এক চা চামচ, রসুন বাটা এক চা চামচ, লবণ স্বাদ মতো নিতে হবে। সরিষার তেল এক টেবিল চা চামচ ,পানি পরিমাপ মতো, লেবু একটি, চিনি দুই চা চামচ দারচিনি তিন থেকে চার টুকরো, শুকনো লাল মরিচ সাত থেকে আটটি,
রসুন কুয়া আধা কাপ রসুন বাটা এক চা চামচ সাদা সরিষা বাটা দেড় টেবিল চামচ, দুই টেবিল চামচ তেতুল গলানো, বিট লবণ আধা চা চামচ, তেজপাতা তিন থেকে চারটি দিতে হবে, অল্প আঁচে ঢাকনা দিয়ে কিছু সময় সিদ্ধ করে নিতে হবে ।
মাংস সিদ্ধ হবে কিন্তু একটুকু পানি থাকা যাবে না। মাংস ভালোভাবে সিদ্ধ হয়ে গেলে চুলায় থেকে প্যান নামিয়ে নিতে হবে, তারপরে আরেকটি প্যান বসিয়ে দুই কাপের মতো সরিষার তেল দিতে হবে। তেল হালকা গরম হলে দারচিনি আজ তো রসুন কুয়া আর শুকনো মরিচ ভেজে নিন
এর মধ্যে সেদ্ধ করা মাংস ঢেলে দিন তারপরে একে একে যে মসলাগুলো করা ছিল দিয়ে দিন। কিছু সময় অল্প আচে রান্না করে নিন, কিছুক্ষণ পর দেখবেন মাংসের রং লালচে হয়ে এসেছে। তখনই দিয়ে দিন গোলানো তেতুল, এর সঙ্গে দুই টেবিল চামচ চিনি দিতে হবে।
তারপরে কিছু সময় জাল করে নিন যাতে উপকরণগুলো ভালোভাবে মিক্স হয় এবং মাংস থেকে তেল ছেড়ে দেয়, তারপরে চুলা থেকে নামিয়ে নিয়ে কাচের কোন পাত্রে রাখলে, ছয় মাস এর বেশি সময় পর্যন্ত ভালো থাকবে, মাঝে মাঝে রোদে দিলে আচার আরো ভালো হবে খেতে, এভাবেই আচার বানালে অনেকদিন সংরক্ষণ করা যাবে,
কেমন মাংস নিতে হবে আচার বানানোর জন্য
গরুর মাংসের আচার বানানোর নিয়ম গরুর মাংসের আচার বানাতে হলে হার ও তেল ছাড়া মাংস নিতে হবে, এতে করে আচার বানালে সফট হবে খেতে ও মজা লাগবে,গরুর মাংসের বাহারি পদে কমবেশি সবাই খেয়ে থাকেন। তবে গরুর মাংসের জিভে জল আনা আচার হয়তো অনেকেই খান নি। চাইলে কিন্তু তারাও খুব সহজেই এই পদ তৈরি করে দীর্ঘদিন খেতে পারেন একবার তৈরি করে
এই আচার অন্তত ছয় মাস সংরক্ষণ করে খাওয়া যায়। প্রথমে আদরের মসলা তৈরি করে নিতে হবে। এবং কিছু উপকরণ ব্লেন্ড করে নিতে হবে, তারপরে হার এবং তেল ছাড়া ফ্রেশ মাংস নিতে হবে। মাংসগুলো ছোট ছোট পিস করে কেটে নিতে হবে। সুন্দরভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে।
প্যানের মধ্যে মাংস দিয়ে সঙ্গে এক চা চামচ মরিচ গুঁড়ো ,আধা চা চামচ হলুদ গুঁড়ো, গরম মসলার গুড়ো এক চা চামচ ভাজা জিরের গুঁড়ো আধা চা চামচ, ধনিয়ার গুঁড়ো আধা চা চামচ, আদা বাটা ২ চা চামচ, রসুন বাটা এক চা চামচ, স্বাদমতো লবণ পানি পরিমাপ মতো, একটি লেবুর রস দিতে হবে।
অল্প আঁচে ঢাকনা দিয়ে কিছু সময়র মাংস এমনিতেই অনেক সাধের বা সুস্বাদ খেতে। সিদ্ধ করে নিতে হবে ।মাংস সিদ্ধ হবে কিন্তু একটুকু পানি থাকা যাবে না। মাংস ভালোভাবে সিদ্ধ হয়ে গেলে চুলায় থেকে প্যান নামিয়ে নিতে হবে, তারপরে সবগুলো উপকরণ দিয়ে আপনার মাংসের আচার বানাতে পারেন,
কত পরিমান তেল দিতে হবে কি তেল
জিভে জল আনা গরুর মাংসের আচার বানানোর নিয়ম গরুর মাংসের আচার বানাতে হলে বেশি দিন সংরক্ষণ করতে চাইলে বেশি পরিমাণ তেল দিতে হবে, তেল ছাড়া আচারের কথা ভাবাই যায় না যেখানেই সংরক্ষণ করি না কেন ,তেল ছাড়া আচার ভালো থাকবে না, আচারের জন্য আগে আসে তেল মশলা,এই আচার অন্তত ছয় মাস সংরক্ষণ করে খাওয়া যায়। প্রথমে আদরের মসলা তৈরি করে নিতে হবে।
এবং কিছু উপকরণ ব্লেন্ড করে নিতে হবে, তারপরে হার এবং তেল ছাড়া ফ্রেশ মাংস নিতে হবে। মাংসগুলো ছোট ছোট পিস করে কেটে নিতে হবে। সুন্দরভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। প্যানের মধ্যে মাংস দিয়ে সঙ্গে এক চা চামচ মরিচ গুঁড়ো ,আধা চা চামচ হলুদ গুঁড়ো, গরম মসলার গুড়ো এক চা চামচ ভাজা জিরের গুঁড়ো আধা চা চামচ,
ধনিয়ার গুঁড়ো আধা চা চামচ, আদা বাটা ২ চা চামচ, রসুন বাটা এক চা চামচ, স্বাদমতো লবণ পানি পরিমাপ মতো, একটি লেবুর রস দিতে হবে। অল্প আঁচে ঢাকনা দিয়ে কিছু সময়র মাংস এমনিতেই অনেক সাধের বা সুস্বাদ খেতে। সিদ্ধ করে নিতে হবে ।মাংস সিদ্ধ হবে কিন্তু একটুকু পানি থাকা যাবে না।
মাংস ভালোভাবে সিদ্ধ হয়ে গেলে চুলায় থেকে প্যান নামিয়ে নিতে হবে, তারপরে আরেকটি প্যান বসিয়ে দুই কাপের মতো সরিষার তেল দিতে হবে। তেল হালকা গরম হলে দারচিনি আজ তো রসুন কুয়া আর শুকনো মরিচ ভেজে নিন এর মধ্যে সেদ্ধ করা মাংস ঢেলে দিন
তারপরে একে একে যে মসলাগুলো করা ছিল দিয়ে দিন। কিছু সময় অল্প আচে রান্না করে নিন, কিছুক্ষণ পর দেখবেন মাংসের রং লালচে হয়ে এসেছে। তখনই দিয়ে দিন গোলানো তেতুল, এর সঙ্গে দুই টেবিল চামচ চিনি দিতে হবে। তারপরে কিছু সময় জাল করে নিন যাতে উপকরণগুলো ভালোভাবে মিক্স হয়,
সর্বশেষ লেখকদের মন্তব্য: আমরা কম বেশি সবাই আচার খেতে পছন্দ করি, আমিও তার বিকল্প নয়, আর সেখানে যদি হয় গরুর মাংসের আচার তাহলে তো কথাই নেই, আপনারাও চাইলে আমার নিয়ম অনুযায়ী গরুর মাংসের আচার বানাতে পারেন, এবং আপনাকে অনেক ধন্যবাদ শেষ পর্যন্ত আমার সাথে থাকার জন্য, আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য নিয়মিত এমন তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে চাইলে আমাকে ফলো করতে পারেন, এবং পোস্টটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন,
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url