রূপচর্চায় হলুদের ঘরোয়া ১০ টি ব্যবহার
হলুদ আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য, রূপচর্চায় হলুদের ঘরোয়া ব্যবহার হলুদের আবার আন্টি অক্সাইড গুণ ও থাকে। আপনি হয়তো অনেক খোঁজাখুঁজি করছেন, হলুদ সম্পর্কে কিন্তু সঠিক তথ্য পাচ্ছেন না । আজকে আমরা এটা নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করব। এবং সম্পূর্ণ বিষয়ে ভালোভাবেই বোঝার জন্য মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইল।
হলুদ আমরা গুড়া মশলা হিসাবে ব্যবহার করে থাকি, হলুদ কোন জমিতে বা কোন মাটিতে চাষ করলে ফলন পাওয়া যায়। এটা নিয়ে আরো গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো সেগুলো মনোযোগ সহকারে পড়বেন।
ভূমিকা
রূপচর্চায় হলুদের ঘরোয়া ব্যবহার হলুদে থাকা এন্টিঅক্সাইড খারাপ কোলেস্টেরল এবং এলডিএল এর মাত্রা কমাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। কাঁচা হলুদ একটি ভেষজ উপাদান এবং এর ভেতরে কারকিউমিনের মতো পলিফেনল আছে। মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।আর্থারাইটিসের এবং বয়স জনিত নানা রোগের প্রভাব কমায়। ক্যান্সার নিরোধ ও হার্ট ভালো রাখে। ওজন নিয়ন্ত্রণ করে যে কোন চর্মরোগ জন্য হলুদ অনেক উপকারী , সর্দি কাশি ক্ষেত্রে কাজ করে, হলুদের মধ্যে প্রোটিন ভিটামিন খনিজ লবণ রয়েছে ,আরো বিভিন্ন রকম গুণাগুণ রয়েছে হলুদের ।এবং কিভাবে খেলে পুষ্টিগুণ পাওয়া যাবে তার নিচে দেওয়া হবে।
- প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কাঁচা হলুদ খেলে কি উপকার হয়
- কাঁচা হলুদ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি কি
- হলুদ দিয়ে স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায়
- হলুদ গুঁড়া খাওয়ার উপকারিতা বা নিয়ম
- সকালে খালি পেটে হলুদ খেলে কি হয়
- রূপচর্চায় হলুদের ঘরোয়া ব্যবহার
- কাঁচা হলুদ খেলে কি ক্ষতি হয়
- হলুদ চাষের পদ্ধতি
হলুদ চাষের পদ্ধতি
হলুদ আমাদের সবার কাছেই অতি পরিচিত একটি উপাদান। আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় কাজে হলুদ ব্যবহার হয়ে থাকে। রূপচর্চায় হলুদের ঘরোয়া ভাবে ব্যবহার করে থাকি হলুদ চাষের জন্য সর্বপ্রথম আমাদেরকে মাটি নির্বাচন করতে হবে। বেলে ও বেলে দো আঁশ মাটিতে হলুদ ভালো জন্মায়। এই মাটিতে পানি জমে না তাই হলুদ চাষের জন্য এই মাটি অত্যন্ত উপযোগী।
কারণ পানি জমলে সেই মাটিতে হলুদ চাষ করা এবং ভালো ফলন পাওয়া কখনোই সম্ভব নয়। হলুদ চাষ করার জন্য মাটির নির্বাচনের পর আমাদেরকে সেই জমি ভালোভাবে চাষ করে নিতে হবে। হলুদ চাষের উপযোগী করে তোলার জন্য পরপর পাঁচ থেকে ছয়টি চাষ দিতে হবে।
জমি ভালোভাবে চাষ করে নেবার পরে আমাদেরকে হলুদের ভালো ও উচ্চ ফলনশীল জাত নির্বাচন করতে হবে। হলুদের কয়েকটি উচ্চ ফলনশীল জাত হল বারি হলুদ ১,বারি হলুদ ২,বারি হলুদ ৩ । এগুলো বছরে একবার বপন করা যায়।
বপন এর উপযুক্ত সময় হল চৈত্র থেকে বৈশাখ মাস পর্যন্ত। হলুদ বীজ প্রতি শতকে ৭.২ থেকে ৮ কেজি পর্যন্ত বপন করা লাগে। হলুদ চাষ খুবই সহজ এবং কম খরচে হলুদ চাষ করা যায়। হলুদ চাষ করার পরে বৃষ্টি হলে জমিতে আর সেচ দেয়ার প্রয়োজন হয় না।
আর বৃষ্টি না হলে এক থেকে দুইবার সেচ দিলেই হয়ে যায়। সেচ দেবার পরে সার হিসেবে শুধু গোবর ও ইউরিয়া সার দিলেই জমিতে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। হলুদ চাষের জন্য উপরের পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করলেই অধিক ফলন পাওয়া সম্ভব।
সকালে খালি পেটে হলুদ খেলে কি হয়
রূপচর্চায় হলুদের বিভিন্ন ঘরোয়া ব্যবহার রয়েছে, খালি পেটে হলুদ খাওয়ার গুনাগুন অপরিসীম। খালি পেটে হলুদ খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। প্রতিদিন সকালে সঠিক নিয়ম মেনে কাঁচা হলুদ খেলে আমাদের হার্ট ভালো থাকবে। আমাদের শরীরে কোনরকম ক্যান্সারের সেল বাসা বাঁধতে পারবে না। বয়সজনিত নানা ধরনের রোগ থেকে মুক্তি মিলবে।
নিয়মিত সকালে খালি পেটে হলুদ খেলে গ্যাস ও অম্বল থেকে চিরতরে মুক্তি পাওয়া যাবে। আমাদের রক্ত পরিষ্কার থাকবে। এছাড়া হলুদের মধ্যে রয়েছে কারকিউমিন নামক এক ধরনের ভিটামিন যা শরীরকে রোগমুক্ত রাখতে সহায়তা করে। নিয়মিত সকালে কাঁচা হলুদ খেলে ফ্যাটি লিভার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
সকালে হলুদ খেলে হার্ট ব্লকের মত সমস্যা থেকেও রেহাই পাওয়া যায়। আমাদের চাষ করা কাঁচা হলুদের মধ্যে রয়েছে জীবাণুনাশক গুণ যার ফলে কাঁচা হলুদ নিয়মিত খেলে শরীরের ক্ষতিকর জীবাণুগুলো ধ্বংস হয়।রূপচর্চায় হলুদের ঘরোয়া ব্যবহার তাছাড়া কাঁচা হলুদ খেলে শরীরে বয়সের ছাপ পড়ে না,
এবং শরীরে তারুণ্য ফুটে ওঠে। যতই বয়স হোক না কেন শরীরের চামড়া কুঁচকে যায় না টানটান হয়ে থাকে। সুগার কমাতেও কাঁচা হলুদের গুরুত্ব অপরিসীম তাই সকালে খালি পেটে কাঁচা হলুদ খাওয়া প্রয়োজন। সব থেকে বড় কথা সকালে ঘুম থেকে উঠে দুই থেকে
তিন টুকরো কাঁচা হলুদ খেলে যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা আছে তারা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারবেন। এছাড়াও আমাদের হজম শক্তি অনেক গুনে বেড়ে যাবে। খালি পেটে কাঁচা হলুদ খেলে ডায়রিয়া এবং টাইফয়েড জ্বর থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
কাঁচা হলুদ ক্যান্সারের মতো রোগের বিরুদ্ধেও লড়াই করতে সক্ষম। তাই ঘুম থেকে উঠেই খালি পেটে কাঁচা হলুদ খেলে ক্যান্সারের সেল মানব শরীরে বাসা বাঁধতে পারবেনা।
সুতরাং আমাদের সুস্থ ও রোগহীন শরীর গঠনে সবারই উচিত সঠিক নিয়ম মেনে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরে খালি পেটে কাঁচা হলুদ খাওয়া।
হলুদ দিয়ে স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায়
প্রাচীনকাল থেকেই রূপচর্চায় হলুদের ঘরোয়া ভাবে ব্যবহার হচ্ছে। রান্নার পাশাপাশি রূপচর্চায় বিশেষ ভূমিকা। বিভিন্নভাবে রূপচর্চায় হলুদ ব্যবহার হয়,কাঁচা হলুদ খাওয়ার উপকারিতা, প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে বিভিন্ন প্যাক তৈরি করা হয়। যা ত্বককে স্থায়ীভাবে ফর্সা করে। প্যাক তৈরি করার নিয়ম হলো।
হলুদ ও বেসনঃ দুই চামচ হলুদ এক চামচ বেসন নিয়ে পরিমাপ মতো পানি দিয়ে ভালো করে মিক্স করে নিতে হবে। তারপরে ত্বকে লাগিয়ে শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। যে কোন স্ক্রিনের জন্য লাগাতে পারে। নিয়মিত লাগানোর ফলে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবে এবং গ্লো দিবে।
হলুদ ও নিমপাতাঃ হলুদ ও নিমপাতা স্কিনের জন্য খুবই কার্যকরী উপাদান। হলুদ ও নিমপাতা একসাথে লাগানোর ফলে ত্বকের বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে। এলার্জি সমস্যা চিরতরে দূর করে। নিয়মিত ব্যবহার করলে চর্মরোগ হয় না, ত্বকে সুস্থ ও সতেজ রাখে।
হলুদ দুধ ও ময়দাঃ এই উপাদানগুলো ব্যবহারের ফলে ত্বকের অতিরিক্ত তেল কমায়, ত্বকের সানবার ও টেন কমায়। ১ চামচ হলুদ ১ চামচ ময়দা ও দুধ পরিমাপ মতো নিয়ে ভালোভাবে মিক্স করে ত্বকে লাগাতে হবে, শুকানোর আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
শুকিয়ে গেলে হালকা হাতে মেসেজ করে পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে এতে ত্বকে হারানো সৌন্দর্য ফিরে আসবে নিয়মিত ব্যবহারের ফলে।
হলুদ লেবু মধু ও জলপাইয়ের তেলঃ আমরা জানি এই উপাদানগুলো ত্বকের জন্য কতটা কার্যকারী। যাদের ত্বক রোদে পুড়ে একদম নষ্ট হয়ে গিয়েছে, তাদের জন্য এই প্যাকটি খুবই কার্যকর হবে, ১ চামচ হলুদ ১ কোয়া লেবু ও ১ চামচ মধু আর পরিমাপ মতো জলপাই তেল নিয়ে মিক্স করতে হবে,
ভালোভাবে ত্বক পরিষ্কার করতে হবে। প্যাক টি ভালোভাবে ত্বকে লাগাতে হবে , শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে, শুকিয়ে গেলে একটু পানি নিয়ে হালকা হাতে মেসেজ করতে হবে।
এবং প্যাকটি দেওয়ার পরে ছয় ঘন্টার মধ্যে কোন সাবান বা ফেসওয়া যাবে না। এতে ত্বক কালো দেখাবে। নিয়মিত ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল আশা করা। যায় ত্বকের সৌন্দর্য দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাবে।
হলুদ গুড়া খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম
হলুদে থাকা অ্যান্টিঅক্সাইড খারাপ কোলেস্টেরল মাত্রা কমাতে সাহায্য করে এছাড়াও রূপচর্চায় হলুদের ঘরোয়া ব্যবহারও আছে। হলুদ আমাদের শরীরের জন্য অনেক ভালো উপকার উপাদান,কাঁচা হলুদ খাওয়ার উপকারিতা, নিয়মিত কাঁচা হলুদ খেলে অনেক ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ,
হলুদ দিয়ে স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়া যায়, এবং ভিন্নভাবে ফেসপ্যাক বানিয়ে ঘরোয়া ভাবে ত্বক সুন্দর করা যায়, রাতে ঘুমানোর আগে হলুদ গুলোর সাথে এক গ্লাস দুধ মিশিয়ে খেলে সর্দি কাশি আরো বিভিন্ন রোগ ভালো হয়,
সকালে খালি পেটে হলুদ খেলে বিভিন্ন রকম এলার্জি চর্মরোগ চিরতরে হারিয়ে যায়,আরো বিভিন্ন উপায়ে বা হলুদের ব্যবহার রয়েছে,
সকালে খালি পেটে হলুদ খেলে কি হয়
সকালে খালি পেটে এক কোয়া হলুদ খেলে অনেক রোগ থেকে মুক্তি মেলে। এবং রূপচর্চায় হলুদের ঘরোয়া ব্যবহার রয়েছে।কাঁচা হলুদ খাওয়ার উপকারিতা তেমনি অপকারিতা রয়েছে। হলুদের হয়েছে জীবানু নাশক গুনাগুন। ডায়াবেটিস কমার হজম শক্তি বাড়িয়ে দেয় ,
রক্তের শর্করা পরিমাপ ঠিক রাখে খালি পেটে হলুদ খাওয়ার ফলে, প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত হলুদ খেলে বিভিন্ন রকম রোগ হতে পারে যেমন লিভারের সমস্যা আলসার এবং ত্বকে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়।
রূপচর্চায় হলুদের ঘরোয়া ব্যবহার
প্রাচীনকাল থেকেই রূপচর্চায় হলুদের ঘরোয়া ভাবে ব্যবহার হচ্ছে। রান্নার পাশাপাশি রূপচর্চায় বিশেষ ভূমিকা। বিভিন্নভাবে রূপচর্চায় হলুদ ব্যবহার হয়,কাঁচা হলুদ খাওয়ার উপকারিতা, প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে বিভিন্ন প্যাক তৈরি করা হয়। যা ত্বককে স্থায়ীভাবে ফর্সা করে। প্যাক তৈরি করার নিয়ম হলো।
হলুদ ও বেসনঃ দুই চামচ হলুদ এক চামচ বেসন নিয়ে পরিমাপ মতো পানি দিয়ে ভালো করে মিক্স করে নিতে হবে। তারপরে ত্বকে লাগিয়ে শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। যে কোন স্ক্রিনের জন্য লাগাতে পারে। নিয়মিত লাগানোর ফলে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবে এবং গ্লো দিবে।
হলুদ ও নিমপাতাঃ হলুদ ও নিমপাতা স্কিনের জন্য খুবই কার্যকরী উপাদান। হলুদ ও নিমপাতা একসাথে লাগানোর ফলে ত্বকের বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে। এলার্জি সমস্যা চিরতরে দূর করে। নিয়মিত ব্যবহার করলে চর্মরোগ হয় না, ত্বকে সুস্থ ও সতেজ রাখে।
কাঁচা হলুদ খেলে কি ক্ষতি হয়
কাঁচা হলুদ খেলে যেমন উপকারিতা আছে, তেমনি শরীরের জন্য কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে, আমরা সর্দি কাশি হলে হলুদ দুধ মিশিয়ে খাই, কিন্তু অতিরিক্ত খেলে শ্বাসকষ্ট মত রোগ হয়। অতিরিক্ত হলুদ খেলে কিডনি সমস্যা দেখা দেয় গ্যাস হয় এমনকি ডায়রিয়া হতে পারে, মানব দেহের জন্য কোন কিছুই বেশি ভালো নয়, সবকিছু নিয়ম মেনে খেতে হবে।
কাঁচা হলুদ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি
হলুদে থাকা অ্যান্টিঅক্সাইড খারাপ কোলেস্টেরল মাত্রা কমাতে সাহায্য করে এছাড়াও রূপচর্চায় হলুদের ঘরোয়া ব্যবহারও আছে। হলুদ আমাদের শরীরের জন্য অনেক ভালো উপকার উপাদান,কাঁচা হলুদ খাওয়ার উপকারিতা, নিয়মিত কাঁচা হলুদ খেলে অনেক ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় হলুদ দিয়ে স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়া যায়,
এবং ভিন্নভাবে ফেসপ্যাক বানিয়ে ঘরোয়া ভাবে ত্বক সুন্দর করা যায়, রাতে ঘুমানোর আগে হলুদ গুলোর সাথে এক গ্লাস দুধ মিশিয়ে খেলে সর্দি কাশি আরো বিভিন্ন রোগ ভালো হয়, সকালে খালি পেটে হলুদ খেলে বিভিন্ন রকম এলার্জি চর্মরোগ চিরতরে হারিয়ে যায়, কাঁচা হলুদ খেলে যেমন উপকারিতা আছে,
তেমনি শরীরের জন্য কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে, আমরা সর্দি কাশি হলে হলুদ দুধ মিশিয়ে খাই, কিন্তু অতিরিক্ত খেলে শ্বাসকষ্ট মত রোগ হয়। অতিরিক্ত হলুদ খেলে কিডনি সমস্যা দেখা দেয় গ্যাস হয় এমনকি ডায়রিয়া হতে পারে, মানব দেহের জন্য কোন কিছুই বেশি ভালো নয়,
সর্বশেষঃ আমরা তো সবাই জানে হলুদের বিশেষ গুণাগুণ রয়েছে। ঘরোয়া ভাবে রূপচর্চায় হলুদ ব্যবহার হয়। এবং খালি পেটে নিয়মিত হলুদ খেলে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। হলুদ আমরা অনেকেই রান্নার মসলা হিসেবে চিনি, কিন্তু হলুদের বিশেষ গুণাগুন রয়েছে ।
কারকিউমিন নামক উপাদান রয়েছে। এইজন্য হলুদ খেলে শরীরের রোগ প্রবণতা কমায়। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ শেষ পর্যন্ত আমার সাথে থাকার জন্য ,এবং এমন তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাকে ফলো করতে পারেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url