মাতৃত্বকালীন ফাটা দাগ দূর করার উপায় জেনে নিন

শরীরের ফাটা দাগ হওয়া মোটেও ভালো বিষয় নয়, এটি আপনার সৌন্দর্যকে নষ্ট করে। মাতৃত্বকালীন শরীর পরিবর্তন হওয়ার কারণে ফাটা দাগ হওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার।কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেক মানুষের রয়েছে যাদের শরীরে স্ট্রেচ মার্ক কারণে ফাটা দাগ দেখা দেয়।কিছু মানুষ রয়েছে শরীরে এমন পরিবর্তন হওয়ার কারণ জানতে চায়। শরীরে ফাটা দাগ দূর করার উপায়।
মাতৃত্বকালীন ফাটা দাগ দূর করার উপায়
তাছাড়া শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চামড়া উঠার কারণ সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাহলে আপনি শরীরের ফাটা দাগ দূর করার সঠিক তথ্য সম্পর্কে জানতে পারবেন।

ভূমিকা

শরীরের বিভিন্ন কারণে নানা অংশে ফাটা দাগ দেখা দেয়।মাতৃত্বকালীন সময় একজন মায়ের ওজন বৃদ্ধি পায়। এতে ফাইবারের টান পড়ে এ কারণে শরীরের ফাটা দাগ দেখা দেয়।শরীরে বিভিন্ন কারণে ও ফাটা দাগ দেখা দেয় পানি শূন্যতার কারনে এই সমস্যা দেখা যায়।প্রতিদিন আপনাকে কয় লিটার পানি খেতে হবে।শরীরে ভিটামিনের অভাবে ও ফাটা দাগ সৃষ্টি হতে পারে। শরীরে কোন ভিটামিনের অভাবে ফাটা দাগ দেখা দেয়। 

পোস্ট সূচীপত্র:-প্রতিদিন খাবারের তালিকায় কি কি সবজি কি কি ফল রাখলে শরীরের ফাটা দাগ থেকে নিরাময় পাওয়া যাবে। কোন কোন মাছ খেলে শরীরের ফাটা দাগের বিরুদ্ধে কাজ করবে।আপনারা চাইলে ঘরোয়া ভাবে শরীরের ফাটা দাগ দূর করতে পারবেন তাছাড়া শরীরে বিভিন্ন জায়গায় চামড়া উঠার সমস্যা সমাধান পাবেন।

ঘরোয়া উপায়ে শরীরের দাগ দূর করলে কোন সাইড ইফেক্ট নেই। এবং সবচেয়ে নিরাপদ যা শরীরকে ভালো রেখে কাজ করবে।আপনারা শরীরের ফাটা দাগ দূর জন্য আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এতে আপনারা ভালো ফলাফল পাবেন।

শরীরের ফাটা দাগ দূর করার উপায়

শরীরের ফাটা দাগ একবার হলেই তা নিরাময় করা খুবই কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। মাতৃত্বকালীন শরীরের ফাটা দাগ হয়। যা দূর করার খুব মুশকিল হয়ে যায়। এই সমস্যা মেয়েদের ক্ষেত্রে বেশি দেখা যায়। আবার ওজন বৃদ্ধি পেলে শরীরে ফাটা দাগ সৃষ্টি হয়। আর এই সমস্যা দেখা দিলে সবাই অনেক দুশ্চিন্তায় পড়ে যায়। কি ব্যবহার করলে শরীরে ফাটা দাগ নিরাময় করা যাবে। 

কি ওষুধ খেলে ফাটা দাগ দূর হবে। কোন মলম ব্যবহার করলে খুব তাড়াতাড়ি ভালো হবে।সবচেয়ে নিরাপদ একটি উপায় হলো ঘরোয়া ভাবে শরীরের ফাটা দাগ দূর করার কিছু উপায় রয়েছে। এই উপায়গুলো অবলম্বন করতে পারেন। এতে কোন প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হবে না।

অ্যালোভেরা:অ্যালোভেরা আমাদের শরীরের ফাটা দাগ দূর করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।অ্যালোভেরা যেমন চুলকে স্বাস্থ্য উজ্জ্বল করে। তেমনি শরীরের যাবতীয় ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে।অ্যালোভেরা জেলকে মহাঔষধি বলা হয়। কারণ শরীরের এলোভেরা জেল লাগালে শরীরে ফাটা দাগ দূর করে। শরীরকে কমল ও মসৃণ করে, এতে শরীরের খুব সহজেই ফাটা দাগ দূর হয়।

হলুদও নিম পাতা: হলুদ ও নিমপাতা ত্বক ভালো রাখতে হলুদ নিমপাতার জরিমেলাভার।হলুদ ও নিম পাতার কার্যকারিতা সম্পর্কে আমাদের কম বেশি সবারই ধারণা রয়েছে।শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ফাটা দাগ দূর করতে হলুদ ও নিমপাতা বিশেষ ভূমিকা রাখে। 

আপনারা চাইলে হলুদের সাথে টক দই মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে ফাটা দাগের ওপর ব্যবহার করতে পারেন। এতে খুব ভালো ফলাফল পাওয়া যায়, এভাবে যদি সাপ্তাহে তিন থেকে চার দিন ব্যবহার করতে পারেন। খুব সহজেই শরীরে ফাটা দাগ নিরাময় করা যাবে।

আমন্ড অয়েল: শরীরের জন্য আমন্ড অয়েল একটি কার্যকারী উপাদান। যা শরীরের ফাটা দাগ দূর করতে সাহায্য করে । শরীরকে কমলও মসৃণ করে।সবাই হয়তো জানে যে আমন্ড অয়েল চুলের যত্নে ব্যবহার করা হয়।আমন্ড অয়েল ব্যবহার করলে ত্বক ও ভালো থাকে।নিয়মিত আমন্ড অয়েল শরীরে ব্যবহার করলে শরীরের ফাটা দাগ দূর হয়ে যাবে। 

আপনারা চাইলে আমন্ড অয়েলের সাথে অন্য কোন উপাদান মিশ্রণ করে। ফাটা স্থানে প্রতিদিন ব্যবহার করলে ১০ থেকে ২০ মিনিট রেখে তারপরে ধুয়ে ফেললে খুব তাড়াতাড়ি কাজ করে। ধীরে ধীরে শরীরের ফাটা দাগ দূর হয়ে যায়।

জলপাইয়ের তেল : জলপাইতেলের কথা গবেষণা করে পাওয়া গিয়েছে এর কার্যকারিতা অনেক উপরে । নিয়মিত জলপাইতেল ব্যবহার করলে ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখে।ত্বক কমল ও মসৃণ করে তোলে।এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ও খনিজাত যা ত্বকের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পায়। এক নিমিষেই শরীরের ফাটা দাগ দূর করে। শরীরে বিভিন্ন জায়গার চুলকানি নিরাময় করে। 

এই তেল গোসলের আগে অথবা আপনারা রাতে ইউজ করতে পারেন। শরীরে যে পরিমাণ ফাটা দাগ রয়েছে। পরিমাপ মতো জলপাই তেল নিয়ে ফাটা স্থানের কিছু সময় মালিশ করতে হবে। আধা ঘন্টা বা এক ঘন্টা রেখে ধুয়ে নিতে পারেন। এভাবে প্রতিদিন ব্যবহার করলে আপনার শরীরের ফাটা দাগ ধীরে ধীরে দূর হয়ে যাবে।

লেবু :শরীরে ফাটা দাগ বা যেকোনো দাগ দূর করতে লেবু কার্যকারী ভূমিকা পালন করে। প্রথমে আপনি একটি লেবু নিন কেটে লেবুর মধ্যে একটু চিনি মিশিয়ে ফাটা স্থানে কিছু সময় ঘষতে থাকুন। তারপরে ধুয়ে ফেলে ফাটা জায়গায় নারিকেলের তেল দিন। সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহার করলে দেখবেন ধীরে ধীরে আপনার ফাটা দূর হয়ে যাবে।

অপেল ও ভিনেগার:এই উপাদানটি যেমন আপনার শরীরের ভিতরে থেকে উপকার করে তেমনি শরীরে বাহিরেও বিভিন্ন ধরনের দাগ দূর করতে কার্যকারী হিসেবে কাজ করে। অপেল ও ভিনেগার নিনএবং আপনার শরীরের যে স্থানে ফাটা দাগ রয়েছে। সেখানে ঘষতে থাকুন অবশ্যই এটি রাতে ব্যবহার করতে হবে ঘুমানোর আগে। এবং সকালে ধুয়ে নিবেন,তাহলে দেখবেন ধীরে ধীরে আপনার ফাটা দাগ দূর হয়ে যাবে।

শরীরে ফাটা দাগ দূর করার ক্রিমের নাম

অনেকের আবার শরীরে বেশি পরিমাণ ফাটা দাগ সৃষ্টি হয়েছে।অনেক কিছু ব্যবহার করেও ভালো ফলাফল পাননি তাদের জন্য আজকের এই ক্রিমগুলো আপনার ফাটা দাগের জন্য খুব কার্যকারী হবে। এতে মাতৃত্বকালীন ফাটা দাগ নিরাময় হবে। এই ক্রিমগুলো প্রতিদিন ব্যবহার করার ফলে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ক্রিম গুলোর সম্পর্কে।
  • Mango Remove Pregnancy Scar Cream
  • The Snail Essential Oill
  • Orisis Avise Recovery Oil
  • Green touch
  • Ignite
  • Stretch Marks

কোমরের ফাটা দাগ দূর করার উপায়

কোমরের কাটা দাগ দূর করতে পারেন ।খুব সহজে ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে,অনেকেই কোমরের ফাটা দাগ নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকেন। কিভাবে এই দাগ নিরাময় করবেন। আপনার হাতের কাছেই সাধ্যের মধ্যেই এই উপকরণ দিয়ে খুব সহজে ঘরে বসে আপনার কোমরের ফাটা দাগ দূর করতে পারবেন।
মাতৃত্বকালীন ফাটা দাগ দূর করার উপায় জেনে নিন
লেবুর রস ও শশা : প্রথমে আপনাকে একটি লেবু কেটে নিতে হবে। এরপরে একটি বাটিতে লেবুর রসগুলো চিপে নিয়ে এবার শশা রস মিশ্রণ করে। কোমরের ফাটা দাগ লাগাতে হবে, লেবুতে রয়েছে সাইটিক অ্যাসিড মাধ্যমে ফাটা দাগ খুব সহজে নিরাময় হবে। শসা ও লেবু দাগ নিরাময় করতে কার্যকারী ভূমিকা পালন করে।

চন্দন ও গোলাপজল : প্রাচীনকাল থেকেই চন্দন ও গোলাপজলের ব্যবহার করে আসছে। সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য চন্দন গোলাপজল কার্যকারী ভূমিকা পালন করে ।চন্দন ও গোলাপজল কোমরের ফাটা দাগ দূর করে ।প্রথমে এক চামচ চন্দন গুড়ো নিয়ে গোলাপ জল মিশিয়ে কোমরের ফাটা স্থানে লাগিয়ে আধাঘন্টা অপেক্ষা করে তারপরে ধুয়ে নিলে সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহার করলে খুব তাড়াতাড়ি ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে ।

ডিমের সাদা অংশ: সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য ডিমে সাদা অংশ বিশেষ ভূমিকা পালন করে।প্রথমে একটি ডিমের সাদা অংশ নিতে হবে, সাথে লেবুর রস বা কমলালেবুর রস মিশিয়ে ফাটা দাগের উপর লাগিয়ে শুকানোর আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করে। ভালোভাবে মেসেজ করে ধুয়ে নিতে হবে। এতে করে শরীরে ফাটা দাগ খুব সহজে দূর হবে।

অ্যালোভেরা: অ্যালোভেরা আমাদের শরীরের ফাটা দাগ দূর করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।অ্যালোভেরা যেমন চুলকে স্বাস্থ্য উজ্জ্বল করে। তেমনি শরীরের যাবতীয় ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে।অ্যালোভেরা জেলকে মহাঔষধি বলা হয়। কারণ শরীরের এলোভেরা জেল লাগালে শরীরে ফাটা দাগ দূর করে। শরীরকে কমল ও মসৃণ করে, এতে শরীরের খুব সহজেই ফাটা দাগ দূর হয়।

শরীরে ফাটা দাগ কেন হয়

শরীরে ফাটার দাগ হওয়ার কারণ হলো স্ট্রেচ মার্ক।এইজন্য বর্তমান সময়ে শরীরে ফাটা দাগ বেশি দেখা যায়। আবার অনেকের ওজন বৃদ্ধি হওয়ার কারণে শরীরে ফাটা দাগ দেখা যায়।বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন সি ভিটামিন এ ভিটামিন ডি যুক্ত খাবারের চাহিদা পূরণ না হওয়ার কারণে শরীরে বিভিন্ন জায়গায় ফাটা দাগ দেখা দেয়। বিভিন্ন ধরনের সবজি না খাওয়ার ফলেও এই সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। 

কাঁচা মরিচ, কলা, পেঁপে, টমেটো, সিম ইত্যাদি। বিভিন্ন ধরনের হলুদ ফল যার মধ্যে ভিটামিন সি ভিটামিন এ রয়েছে কমলালেবু, বেদেনা, পেয়ারা, চেরিফল, এই ফলগুলোতে এই পুষ্টি রয়েছে যারা অভাবে শরীরে বিভিন্ন জায়গায় ফাটা দাগের সৃষ্টি হয়। এবং শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা দরকার। 

পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমের দরকার তাহলে শরীর সুস্থ থাকবে। এবং অবশ্যই শরীরের জন্য বেশ কিছু অয়েল ব্যবহার করা উচিত। যা ত্বককে কোমল ও মসৃণ করবে এগুলোর অভাবেই শরীরের ফাটা দাগ সৃষ্টি হয়।

পায়ের ফাটা দাগ দূর করার উপায়

শরীরে পুষ্টির চাহিদা পূরণ না হওয়ার কারণে এই সমস্যাগুলো দেখা দেয়। এবং শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ মশ্চারাইজার ইউজ না করার ফলে এ সমস্যা হতে পারে।শরীরে পানি শূন্যতার কারনে শরীর শুষ্ক হয়ে যায়। ডিহাইড্রেশনে প্রবলেম দেখা দেয়। প্রচুর পরিমাণ টেনশন এর কারণে স্ট্রেচ মার্ক হয় । শরীর সুস্থ রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম প্রয়োজন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা দরকার। 

তাহলে পায়ের ফাটা দূর করা যাবে। আর অবশ্যই পায়ের ফাটা দূর করার জন্য মশ্চারাইজার ইউজ করতে হবে। বিভিন্ন ধরনের সবজি না খাওয়ার ফলেও এই সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। কাঁচা মরিচ, কলা, পেঁপে, টমেটো, সিম ইত্যাদি। বিভিন্ন ধরনের হলুদ ফল যার 

মধ্যে ভিটামিন সি ভিটামিন এ রয়েছে কমলালেবু, বেদেনা, পেয়ারা, চেরিফল, এই ফলগুলোতে এই পুষ্টি রয়েছে যারা অভাবে শরীরে বিভিন্ন জায়গায় ফাটা দাগের সৃষ্টি হয়। আর অবশ্যই শরীরের নিয়মিত যত্ন নিতে হবে।

মাতৃকালীন পেটের ফাটা দাগ দূর করার উপায়

প্রত্যেকটা মেয়েরই মাতৃকালে পেটে ফাটা দাগ সৃষ্টি হয়। এবং পেটে মাতৃকালীন ফাটা দাগ একবার সৃষ্টি হলে তা নিরাময় করা খুবই কষ্টসাধ্য হয়। এই জন্য আপনারা চাইলে ঘরোয়াভাবে মাতৃকালীন পেটের কালো দাগ দূর করতে পারেন। এতে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই,

সয়াবিনের গুড়ো: আপনারা হয়তো অনেকেই অজানা এই বিষয় যে সয়াবিনের গুড়ো দিয়ে হাত পায়ের চামড়া উঠা নিরাময় করা যায়। এই জন্য এই গুড়ো মাতৃকালীন ফাটা দাগে ব্যবহার করলে খুব সহজে ধীরে ধীরে দাগ দূর হয়ে যায়। এটি ব্যবহার করার পর অবশ্যই একটি ভালো মশ্চারাইজার ব্যবহার করবেন। নিয়মিত এগুলো ব্যবহার করার ফলে মাতৃকালীন কাটা দাগ ফাটা দাগ দূর হবে।

শ্যাম্পু ও লবণ: হালকা গরম পানি করে শ্যাম্পু ও লবণ দিয়ে ওই পানি ফাটা জায়গায় ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। শ্যাম্পু লবণ ফাটা দাগ দূর করতে খুব কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

লেখক এর মন্তব্য

মাতৃত্বকালীন ফাটা দাগ নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছে। অনেকের আবার শরীরে বিভিন্ন জায়গায় ফাটা দাগের সৃষ্টি হচ্ছে। পায়ে ফাটা দাগ হচ্ছে কোমরে হাটা দাগ দেখা দিচ্ছে। এই জন্য আপনাদের সুবিধার্থে ঘরোয়া ভাবে শরীরের ফাটা দাগ নিরাময় করার উপায় ইতিমধ্যে আপনারা জেনে গিয়েছেন। কিভাবে উপকরণগুলো ব্যবহার করলেন খুব সহজেই শরীরে থাকা দাগ দূর করা যাবে। 

এবং কোন কোন ভিটামিনের অভাবে শরীরে ফাটা দাগ সৃষ্টি হয়। কি কি বাজে অভ্যাস পরিহার করতে হবে। কি কি ক্রিম ব্যবহার করলে মাতৃকালীন ফাটা দাগ দূর করার যাবে বিস্তারিত এই আর্টিকেলে দেওয়া হয়েছে। সম্পূর্ণভাবে বুঝতে আর্টিকেলটি মন দিয়ে পড়ুন। 

ধন্যবাদ আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য। আশা করি মন দিয়ে পড়লে আপনি উপকৃত হবে। আর্টিকেলটি পড়ে আপনার ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url