শরীরের টিউমার কেন হয়- এর প্রতিকার জেনে নিন
শরীরের টিউমার কেন হয় এর প্রতিকার কি, শরীরে টিউমার হওয়া লক্ষণ খুব খারাপ। টিউমার থেকে শরীরে বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার সৃষ্টি হয়। শরীরে দূষিত রক্ত জমা হয়ে গুটি সৃষ্টি হয়। তার থেকে টিউমার পরিণত হয়। শরীরে টিউমার হলে কি কি লক্ষণ দেখা দেয়। শরীরে কি কি পরিবর্তন আসে। কি করলে টিমার নিরাময় হবে। শরীরে টিউমার নিয়ে ভুগছেন, ওষুধ খেয়ে চিকিৎসা করেও টিউমার নিরাময় হয়নি।
টিউমার সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানার জন্য অনেক খোঁজাখুঁজি করছেন বাট সঠিক তথ্য পাচ্ছেন না তাহলে আজকে আর্টিকেলটি আপনার জন্য প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে। টিমার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
ভূমিকা
টিউমার আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। সাধারণভাবে বলতে গেলে শরীরে বিভিন্ন জায়গায়র কোষগুলো কোন কারণ ছাড়া অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে থাকে। ধীরে ধীরে একসময় মাসের ভিতরে গোল গোল চাকা সৃষ্টি হয় একে টিউমার বলে। টিউমার মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি টিউমার নরমাল আরেকটি জটিল আকার ধারণ করে যা মূলত একসময় ক্যান্সারে রূপ নেয়। শরীরের টিউমার কেন হয়, কি কি অভ্যাসের কারণে টিউমার আমাদের শরীরে বাসা বাঁধে। টিউমার প্রতিরোধ করার জন্য কি কি অভ্যাস পরিহার করতে হবে।
টিউমার ভালো করার জন্য কোন কোন খাবার খাওয়া উচিত। টিউমার হলে শরীরে কি কি পরিবর্তন আসে। শরীরে টিউমার হওয়ার আগে কি কি লক্ষণ দেখা দেয়। টিউমার নিরাময় করতে কি কি ওষুধ খেতে হবে। তাই আজকে আমরা টিউমার কেন হয় এবং টিউমারের প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো, বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়লে। টিউমার নিরাময় করার উপায় জানতে পারবেন।
টিউমার কি এবং কেন হয়?
টিউমার হলো মানুষের শরীরের কোষগুলো অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। ত্বকের নিচে মাংসের ভিতরে গোল চাকার মতো দেখা দেয় এটি হলো টিউমার। টিউমার আবার দুই ধরনের হয়, বিনাইন টিউমার ও ম্যালিগন্যান্ট টিউমার। বিনাইন টিউমার এটি শরীরের তেমন জটিল কোন ক্ষতি করে না। কিন্তু চিকিৎসার মাধ্যমে তাড়াতাড়ি নিরাময় করা উত্তম। ম্যালিগন্যান্ট টিউমার এই টিউমার শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এই টিউমার শরীরে হলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এটি খুব দ্রুত শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। যার ফলে টিউমার খুব তাড়াতাড়ি ক্যান্সারে পরিণত হয়।
শরীরে টিউমার হওয়ার কারণ হলো আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের কোষ রয়েছে যা শরীরের বিভিন্ন কাজের জন্য আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। বিভিন্ন ধরনের গ্রোথ হরমোনের কারণে শরীরের বিদ্যামান কোষ থেকে পুষ্টির কারণ ছাড়াই শরীরের কোষ গুলো বৃদ্ধি পায়। যার মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন জায়গা ফোলা দেখা দেয়,বা শরীরে পরিবর্তন আসে। শরীরের কোষের ভিতরে বিভিন্ন জায়গায় দোলা হয়ে যায়। যার মাধ্যমে টিউমার সৃষ্টি হয়। মানুষের আরো বিভিন্ন অভ্যাসের কারণে ও শরীরে টিউমার হতে পারে।
শরীরের টিউমার হওয়ার কারণ হলো অতিরিক্ত তেলযুক্ত খাবার খেলে আশঙ্কা টিউমার হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। অতিরিক্ত তেল শরীরে জমা হয়ে রক্ত পিঠের মতো দেখা দেয়। এর থেকেই টিউমার সৃষ্টি হয় কিন্তু বিনাইন টিউমার শরীরের জন্য তেমন ক্ষতিকর নয়। তবুও আমাদের খাদ্য অভ্যাসগুলো পরিহার করলে। শরীর থেকে বিনাইন টিউমার হওয়ার আশঙ্কা খুব কম থাকে এই অভ্যাসগুলোই টিউমার হওয়ার কারণ নিজে আমরা টিউমারের প্রতিকার সম্পর্কে জানবো।
ব্রেইন ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো কি কি?
ব্রেন টিউমার হওয়ার কারণ হলো ব্রেনের কোষগুলো অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায় এই জন্য ব্রেন টিউমার সৃষ্টি হয়। ব্রেন টিউমার মস্তিষ্কের আশেপাশের যেকোনো জায়গায় হতে পারে। ব্রেন টিউমারের কারনে একজন মানুষ শারীরিকভাবে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে। কারণ কিছু মানুষের ভুল ধারণা রয়েছে। যে ব্রেনের টিউমার হলে মানুষ মারা যায়। বা ক্যান্সারের রূপ ধারণ করে, এই জন্য একজন মানুষের ব্রেন টিউমার হলে মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ে। ও তার ফলে ওই ব্যক্তির আরো সমস্যা সৃষ্টি হয়। ব্রেন টিউমার হলেই মানুষ মারা যায় এমন নয় ব্রেন টিমার দুই ধরনের হয়।
একটি হল বিনাইন টিউমার শরীর বা মস্তিষ্কের জন্য তেমন ক্ষতি করে নয়। অতিরিক্ত চর্বি বৃদ্ধির কারণে বিনাইন টিউমার হয়ে থাকে। শরীরে তেমন কোন ক্ষতি করে না, কয়েকদিন হোমিও ঔষধ নিয়ম মেনে খেলে বিনাইন টিউমার নিরাময় করা যায়। কিন্তু আরেকটি টিউমার যা শরীরের ও ব্রেনের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এটি হলো ম্যালিগন্যান্ট টিউমার, এই টিউমার হওয়ার কারণ হলো হঠাৎ করেই কোন কারণ ছাড়াই শরীরের কোষগুলো পরিবর্তন হয় এবং মাংসের ভিতরে দোলা হয়, যার মাধ্যমে ম্যালিগন্যান্ট টিউমার সৃষ্টি হয়। এই টিউমার শরীরে যে কোন স্থানে হতে পারে যেখানেই হোক না কেন স্বাস্থ্যের জন্য বা শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতি করে।
খুব তাড়াতাড়ি পুরো শরীরে ছড়িয়ে পড়ে, রক্তের সাথে মিশে রক্ত দূষিত করে যার মাধ্যমে ক্যান্সারে সৃষ্টি হয়। ব্রেন ক্যান্সার হওয়ার বেশ কিছু লক্ষণ দেখা দেয় আসুন জেনে নেওয়া যাক লক্ষণগুলো। অতিরিক্ত মাথা ব্যথা করে। বমি বমি ভাব বা বমি হয়। চোখের সমস্যা দেখা দেয় চোখে ঝাপসা দেখা।জ্ঞান ও স্মৃতিশক্তি লোপ পায়। হরমোনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয় ওজন বৃদ্ধি পায় ও ক্লান্ত ভাব আসে অনিয়মিত মাসিক হয় শরীরে দুর্বলতা অনুভব হয় কানে শুনতে না পাওয়া মাথায় চাপ অনুভব করা, ধীরে ধীরে চাপ বেড়ে যাওয়া
ব্রেস্ট টিউমার চেনার উপায়
শরীরে টিউমার হওয়ার চেয়ে স্তনে টিউমার খুব মারাত্মক প্রভাব ফেলে। স্তনে টিউমার হলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ দেখা দেয়। স্তনের ভিতরে কোষগুলো কোন পুষ্টির কারণ ছাড়াই বৃদ্ধি পায়। যার কারণে স্তন টিউমার সৃষ্টি হয়। টিউমার হওয়ার লক্ষণ গুলো হল স্তনের উপরে প্রচুর পরিমাণ চুলকায়, স্তনের বোটা কালো হয়ে যায় কারো কারো আবার লাল হয়। অনেকের আবার অন্যের বোটা ভিতরে ঢুকে যায়। মাঝে মাঝে ব্যথা অনুভব হয় এবং স্তনের ভেতরে গোটা পিটের মতো দেখা দেয়। গবেষণা করে দেখা গিয়েছে বিশ্বের ৯০% নারীরা স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়।
মূলত এর কারণ হলো স্তন ক্যান্সার বা টিউমার হলে লজ্জায় কাউকে জানায় না যার ফলে এক পর্যায়ে ব্রেস্ট টিউমার মারাত্মক রূপ ধারণ করে এর ফলে ব্রেস্ট ক্যান্সার সৃষ্টি হয়। ব্রেস্ট টিউমার ও দুই ধরনের হয়ে থাকে, একটি তেমন কোন ক্ষতি করে না। আর অন্যটির খুব দ্রুত পুরো শরীরে বিস্তার করে ক্যান্সারের রূপ ধারণ করে। এই জন্য একজন নারীর ব্রেস্ট টিউমারে আক্রান্ত হলে খুব দ্রুত একটি ভালো টিউমার বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।
খুব দ্রুত চিকিৎসা শুরু করলে এবং নিয়মিত ওষুধ সেবন করলে ব্রেস্ট টিউমার থেকে নিরাময় করা সম্ভব। ব্রেস্ট টিউমারের কারণেই শরীরে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি রোগ বাসা বাঁধে। এজন্য ব্রেস্ট টিউমার হলে দেরি না করে লজ্জা না পেয়ে ভালো বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হতে হবে তাহলেই এই জটিল রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব হবে।
পেটে টিউমার কেন হয়
শরীরে টিউমার কেন হয় এর প্রতিকার সম্পর্কে আপনারা হয়তো জানতে চাচ্ছেন। শরীরে বা অন্যান্য জায়গায় টিউমার হওয়ার কারণ হলো আমাদের কিছু বাজে অভ্যাসের কারণে এগুলো সৃষ্টি হয়। পেটে টিউমার হওয়ার কারণ হলো অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার ফলে, টিউমার বিশেষজ্ঞরা গবেষণা করে দেখেছেন যে কিছু মানুষের খাদ্য অভ্যাসের কারণে টিউমার সৃষ্টি হয়। আমরা অতিরিক্ত তেল যুক্ত খাবার খাই। বিভিন্ন ধরনের অ্যালকোহল যুক্ত পানীয় পান করার ফলে এই সমস্যা সৃষ্টি হয়।
বিভিন্ন ধরনের নেশা দ্রব্য খাওয়ার ফলে, রাসায়নিক লবণ প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে আমাদের পেটে টিউমার হতে পারে। বর্তমান যুগে যেকোনো সবজি বা খাবারে রাসায়নিক দ্রব্য অধিক পরিমাণ প্রয়োগ করার ফলে মানুষেরা এই সমস্যায় সম্মুখীন বেশি হচ্ছে। এইজন্য চেষ্টা করতে হবে রাসায়নিক লবণযুক্ত খাবার পরিহার করা। এই খাবারগুলো থেকে পেটে টিউমার সৃষ্টি হয়, এক পর্যায় ক্যান্সারে রূপ নেয়।
কারণ পেটে টিউমার হলে মানুষ বুঝতে পারে না। এর কারণে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা আরো বেড়ে যায়। অতিরিক্ত ধূমপান করার কারণেও ক্যান্সার হতে পারে। পেটে টিউমার হলে পেটের মধ্যে ব্যথা অনুভব হবে। শক্ত পিঠের মত দেখা দেবে। তখন খুব দ্রুত বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। এতে পেটের টিউমার নিরাময় করা যাবে।
টিউমার হলে কি খাওয়া নিষেধ
আমাদের শরীরে টিউমার হয়, আমাদের কিছু বাজে খাদ্য অভ্যাসের কারণে এগুলো পরিহার করলে টিউমারের মত মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি মিলবে। অথবা টিউমার হলে কোন কোন খাবার পরিহার করতে হবে তাহলে টিউমার নিরাময় করা সহজ হবে। একজন টিউমার হওয়া রোগীর ক্ষেত্রে সব সময় ফ্রেশ খাবার খেতে হবে। অতিরিক্ত তেল যুক্ত খাবার, লাল মাংস, হাঁসের ডিম হাঁসের মাংস, রসুন কাঁচা পিঁয়াজ, আদা ,টক জাতীয় খাবার, আর অতিরিক্ত লবণ যুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে।
মানুষের মধ্যে টিমারের রোগটি বৃদ্ধি পাচ্ছে কারণ আমরা অসুস্থকর খাবার খেয়ে থাকি প্রতিদিন। সিংগারা, সমুচা, পিয়াজি, আরো বিভিন্ন ধরনের খাবার রয়েছে। বিশেষ করে আগুনে পুড়িয়ে যে খাবারগুলো তৈরি করা হয় অবশ্যই সেই খাবার পরিহার করতে হবে। বর্তমান যুগে প্রত্যেকটা বাসায় বাসায় ফ্রিজ রয়েছে। ফ্রিজে রাখা খাবার খাওয়া একজন টিউমার রোগীর ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ। যে খাবারগুলো সংরক্ষণ করার জন্য আমরা ফরমালিন ব্যবহার করি ।
এই খাবারগুলো খাদ্য তালিকা থেকে পরিহার করতে হবে। একজন টিউমারের রোগীকে আটা বা ময়দা দিয়ে বানানো এমন খাবার পরিহার করতে হবে। আর অবশ্যই ধূমপান পরিহার করতে হবে। পাশে কেউ ধূমপান করলে সেখান থেকে নিজেকে সরিয়ে নিতে হবে। টিউমার হলে বা টিউমার হওয়ার আগে এসব নিয়ম অনুসরণ করে চললে ওইসব খাবার পরিহার করলে টিউমার থেকে চিরতরে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
টিউমার ফেটে গেলে কি হয়
শরীরে টিউমার হলে বা শরীরের বিভিন্ন অংশ টিউমার হলে টিমারের দ্রুত চিকিৎসা করা প্রয়োজন। কারণ টিউমার মূলত দু ধরনের হয় একটি টিউমার হল খুব সাধারণ ও শক্ত কোয়ালিটির হয়। আর অন্যটি খুব মারাত্মক হয়ে থাকে যা খুব সহজেই আকার বৃদ্ধি পেলেই ফেটে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে। অনেকের শরীরে টিউমার বাসা বেধে থাকে কিন্তু তিনি বুঝতে পারেন না। না বোঝার কারণে ম্যালিগন্যান্ট টিউমার শরীরের মধ্যে খুব তাড়াতাড়ি বংশবিস্তার করে এতে টিউমারের ওজন বৃদ্ধি পায়।
যার ফলে ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। ম্যালিগন্যান্ট টিউমার এইজন্যই মারাত্মক কারণ খুব তাড়াতাড়ি শরীরের মধ্যে বিস্তার করে ফেটে গিয়ে টিউমারের মধ্যে দূষিত পদার্থগুলো রক্তের সাথে মিশে ধীরে ধীরে ক্যান্সারে রূপ ধারণ করে। আর টিউমার থেকে সৃষ্টি হওয়া ক্যান্সার একজন মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এইজন্য শরীরে যে কোন জায়গায় টিউমার হলে খুব দ্রুত ভালো একজন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করে।
টিউমার নিরাময় করতে হবে। না হলে অন্যথায় টিউমার জটিল রূপ ধারণ করবে। অবশ্যই একজন মানুষের শরীরে টিউমার হলে অস্বাভাবিক অনুভূতি সৃষ্টি হয়। এবং মাঝে মাঝে ব্যথা অনুভব হয়।, দেরি না করে খুব তাড়াতাড়ি একজন ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। টিউমার ফেটে যাওয়ার আগে, এভাবেই শরীর থেকে টিউমার প্রতিরোধ করা যায়।
লেখক এর শেষ কথা
প্রিয় পাঠক বিন্দু আশা করি ভাল আছেন, শরীরের টিউমার কেন হয় বা এর প্রতিকার সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। শরীরে টিউমার হলে কি কি পরিবর্তন আসে। কেমন ব্যথা অনুভব হয়, শরীরে টিউমার নিরাময় করার জন্য কোন কোন খাবার পরিহার করতে হবে। আশা করি ইতিমধ্যেই আপনারা জেনে গিয়েছেন। অবশ্যই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনারা টিউমার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
টিউমার হলে কি কি করতে হবে, কোন ওষুধ খেলে তাড়াতাড়ি টিউমার নিরাময় হবে। বিস্তারিত জানতে অবশ্যই সম্পূর্ণ পোস্টটি করতে হবে। আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন। আপনার যদি উপকার হয় তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিতদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আপনার জন্য হয়তো অন্য কারো উপকার হতে পারে।
ধন্যবাদ আপনার মহামূল্যবান সময় নষ্ট করে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে করার জন্য। অবশ্যই আর্টিকেলটি ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আরো এমন সুস্বাস্থ্য ও জ্ঞানমূলক সম্পর্কে আর্টিকেল পেতে নিয়মিত আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। আমি নিয়মিত জ্ঞানমূলক বাংলা আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url