অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কত জেনে নিন এখনই
অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কত জানতে চান। তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য কিভাবে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা পাবেন। অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা খরচ কত কিভাবে যাবেন এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মন দিয়ে পড়ুন।
কারন বর্তমানে বাজার মূল্য অনুযায়ী অস্ট্রেলিয়ার সরকার স্টুডেন্ট ভিসার খরচ বৃদ্ধি করেছে। বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি পড়বেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কত
- অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কত
- অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার উপায়
- অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার নতুন নিয়ম কানুন জানুন
- অস্ট্রেলিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে কত টাকা লাগে
- অস্ট্রেলিয়ায় যেতে যেসব কাগজপত্র লাগবে জানুন
- অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার সুযোগ-সুবিধা
- লেখকের মন্তব্য অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কত
অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কত
অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কত এই বিষয়ে অনেকর প্রশ্ন রয়েছে। আবার এই বিষয়ে জানার জন্য বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া অনেক খোজাখুজি করছেন কিন্তু সঠিক তথ্য পাচ্ছে না।এজন্য আপনাদের সুবিধার্থে আজকের এই আর্টিকেল ভালোভাবে বুঝতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।বর্তমান সময়ে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা প্রায় দ্বিগুণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। পূর্বের বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্টুডেন্ট ভিসা ছিল মাত্র ৪৭৫ মার্কিন ডলার।
যা বাংলাদেশী টাকায় কনভার্ট করলে দাঁড়ায় ৫৭ হাজার ৩৫০ টাকা।বর্তমান সময়ে অস্ট্রেলিয়া সরকার বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসার খরচ ১ হাজার ৬৯ মার্কিন ডলার বৃদ্ধি করেছে। যা বাংলা টাকায় কনভার্ট করলে প্রায় ১ লক্ষ ৩০ হাজার দাঁড়ায়। অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়টি নিশ্চিত করেছে যে অস্ট্রেলিয়াতে অধিক পরিমাণ বিদেশি শিক্ষার্থী বা বিদেশি দের জন্য অভিবাসিদের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
যার ফলে অস্ট্রেলিয়া আবাসন ব্যবস্থার উপর অনেক বেশি পরিমান চাপ পড়ার কারণে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা ফি করাব জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কারন অস্ট্রেলিয়াতে পড়াশোনা মান উন্নতমানের এই জন্য প্রায় শিক্ষার্থীরাই উচ্চ শিক্ষার জন্য যেতে যায়।
অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার উপায়
অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে আবেদন করতে হবে। আপনি চায়লে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন। কিন্তু যারা অস্ট্রেলিয়াতে সাবেক শিক্ষার্থী আছে তারা স্টুডেন্ট ভিসার জন্য কোনো আবেদন করতে পারবে না। অস্ট্রেলিয়াতে অবস্থান করছেন এমন যারা অস্থায়ী গ্রাজুয়েট শিক্ষার্থী রয়েছে, তাদের স্টুডেন্ট ভিসা আবেদনের উপর অস্ট্রেলিয়া সরকার নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।
আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় আবেদন করতে চান তাহলে অবশ্যই অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করেন। এমন ডিলারের সাথে যোগাযোগ করবেন ফোন করতে পারেন। অথবা আপনি যদি চান নিজে করতে পারেন। অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে আবেদন করতে পারেন।
অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার একটি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে সম্পূর্ণ ডিটেলস পড়ে। একটি ফর্রম পাবেন সেটা পূরণ করে। আবেদন ফরমের টাকা পরিশোধ করতে হবে। এভাবে আপনার আবেদন করার কার্যক্রম সম্পূর্ণ করতে হবে।
অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার নতুন নিয়ম কানুন জানুন
অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নতুন নিয়ম কানুন সম্পর্কে অনেকে জানতে চান। আপনাদের সুবিধার্থে আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নতুন নিয়ম কারণ সম্পর্কে আমরা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করব। চলুন জেনে নেওয়া যাক।
- অবশ্যই ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হতে হবে।
- বর্ধিত আর্থিক প্রয়োজনীয়তা।
- জেনুইন টেম্পোরারি এন্ট্রিন্ট GTE প্রয়োজনীয়তা।
ইংরেজি ভাষায় দক্ষতাঃ আপনি যদি অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা করতে চান।অবশ্যই আপনাকে দিদি ভাষায় দক্ষ হতে হবে। এবং আপনি যে ইংরেজি ভাষায় দক্ষ তার প্রমাণ দিতে হবে। সেটা সাধারণত IELTS কিংবা TOEEL কোর্স পরীক্ষার মাধ্যমে নির্ধারিত করা হয়।
সম্প্রতিকালে এর প্রয়োজনীয়তাকে আরো কঠোর করেছে বিশেষ করে নির্দিষ্ট কোর্স এবং স্তরের জন্য এইজন্য আপনার ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হতে হবে।
বর্ধিত আর্থিক প্রয়োজনীয়তাঃ আপনি যদি অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা করতে চান। তাহলে অবশ্যই আপনার পড়াশোনা করার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ টাকা থাকতে হবে। অস্ট্রেলিয়া পড়াশোনা করার জন্য থাকা খাওয়া পড়াশোনার খরচ ইত্যাদ এগুলো সব বহন করার মতো আপনার একাউন্টে পর্যাপ্ত পরিমাণ ব্যালেন্স থাকতে হবে। এমন পরিমাণ ব্যালেন্স থাকতে হবে চেয়ে পরবর্তীতে আবার বৃদ্ধি পায়।
জেনুইন টেম্পোরারি এন্ট্রিন্ট (GTE) প্রয়োজনীয়তাঃ আপনি যদি অস্ট্রেলিয়ার পড়াশোনা করতে যান।অবশ্যই আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে আপনি অস্ট্রেলিয়ার পড়াশোনা করতে অস্থায়ীভাবে যাবেন। এবং আপনার আসার উদ্দেশ্য হবে বৈধ। এরপরে আপনাকে বিকৃতি দিতে হবে।
আপনার পড়াশোনার পরিকল্পনা কি। এবং অস্ট্রেলিয়া থেকে পড়াশোনা করে আপনি কি করতে চাচ্ছেন এই বিষয়ে জানাতে হবে। অথবা আপনি অস্ট্রেলিয়াতে গিয়ে কি করবেন পড়াশোনার পাশাপাশি সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে হবে।
অস্ট্রেলিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে কত টাকা লাগে
অস্ট্রেলিয়াতে স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে কত টাকা লাগে এবং কার মাধ্যমে কিভাবে যাবেন।এই সম্পর্কে আপনারা কমবেশি অনেকেই জানতে চান। এ বিষয়টি জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে সম্পূর্ণ বিষয়টি আপনি ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। এ বিষয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। অস্ট্রেলিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসায় পড়াশোনা করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে সরকারি স্টুডেন্ট ভিসায় অস্ট্রেলিয়া যেতে হবে।
তাহলে অবশ্যই আপনার কম খরচে ভালো মানের উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে পারবেন। সরকারিভাবে অস্ট্রেলিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে হলে অবশ্যই আপনাকে ২ লাখ থেকে সাড়ে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা লাগবে। আর যদি আপনি বেসরকারিভাবে কোন এজেন্সির মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় পড়তে চান।তাহলে আপনার খরচ দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাবে।
বেসরকারিভাবে অস্ট্রেলিয়ার প্রত্যেক হলে আপনাকে ৩ লাখ ৫০ হাজার থেকে ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। এইজন্য আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া পড়তে চান তাহলে অবশ্যই সরকারি বিষয় পড়তে যাওয়ার চেষ্টা করবেন তাহলে খরচ অনেক অংশে কমে যাবে।তাছাড়া আপনি যদি অনেক মেধাবী হন।বা আপনার অস্ট্রেলিয়াতে পড়াশোনা করার ইচ্ছা থেকে থাকে।
তাহলে অবশ্যই আপনাকে ভালো পড়াশোনা করতে হবে। আপনি চাইলে অস্ট্রেলিয়ায় কলারশিপ এর মাধ্যমে পড়তে যেতে পারেন। অস্ট্রেলিয়া স্কলারশিপ এর মাধ্যমে করতে গেলে আপনার সর্বোচ্চ ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা খরচ হবে। আর সর্বনিম্ন ১ লাখ ২০ হাজার।এজন্য আপনি চেষ্টা করবেন কলারশিপ নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় পড়ার।
অস্ট্রেলিয়ায় যেতে যেসব কাগজপত্র লাগবে জানুন
অস্ট্রেলিয়ায় যেতে যেসব কাগজপত্র লাগবে সেগুলো আগে থেকেই সংরক্ষণ করে রাখা উচিত।যেন আবেদন করার সময় কোন সমস্যায় না পড়তে হয়। অস্ট্রেলিয়ায় যেতে যেসব কাগজপত্র লাগবে আপনার সুবিধার্থে সে কাগজপত্র বিষয়ে আমরা নিচে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। জেনে নিন কি কি কাগজপত্র লাগবে।
- প্রথমেই আপনাকে সর্বনিম্ন ছয় মাস মেয়াদী পাসপোর্ট বানাতে হবে।
- আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি।এবং আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যেন আপনার আইডি কার্ডে কোন ভুল না থাকে।
- আপনার অনলাইন করা জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি যদি আপনার আইডি কার্ড না থাকে।
- বর্তমান সময়ে তোলা ছবি পাসপোর্ট সাইজের ৪ কপি ছবি।
- মেডিকেল রিপোর্ট সার্টিফিকেট
- ভিসার আবেদন ফ্রি এবং ডকুমেন্ট থাকতে হবে।
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
- অনলাইন ভিসার আবেদন পত্র।
- অবশ্যই ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট লাগবে।
আপনি যদি অস্ট্রেলিয়ার পড়াশোনা করার ইচ্ছুক হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই উপরের উল্লেখিত কাগজপত্র আবেদন করার আগে সংরক্ষণ করে রাখবেন। যাতে পরবর্তীতে আর খুঁজে খুঁজি না কররা লাগে।
অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার সুযোগ-সুবিধা
অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় গেলে যেসব সুযোগ-সুবিধা পাবেন সে সম্পর্কে অনেকের ধারণা নেই। অস্ট্রেলিয়া পড়াশোনা করার পাশাপাশি আপনি কি কি করতে পারবেন সে সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো।
- সব ধরনের কাজের অধিকার।
- পরিবারের সদস্য আনাযন।
- পড়াশোনা শেষ করার পরে কাজের সুযোগ।
কাজের অধিকারঃ আপনি অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় পড়াশোনা করতে গেলে পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের কাজ করার সুযোগ পাবেন। যার মাধ্যমে নিজে থাকা খাওয়ার ও পড়াশোনা খরচ বহন করতে পারবেন। তাছাড়াও কাজ করার অভিজ্ঞতা বাড়বে।
পরিবারের সদস্য আনাঃ আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা দিয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিবারের সদস্য অথবা আত্মীয়স্বজনদের অস্ট্রেলিয়া ঘরানোর জন্য নিয়ে যেতে পারবেন।
পড়াশোনা শেষে কাজ করার সুযোগঃ আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় যেয়ে থাকেন। তাহলে আপনার পড়াশুনা শেষ করার পরে আপনাকে কিছুদিনের কাজের সুযোগ করে দেওয়া হবে। আপনার যদি কাজের অভিজ্ঞতা থাকে। তাহলে আপনি অল্প সময়ে মধ্যে ভালো কিছু করতে পারবেন।
এবং নিজের অস্ট্রেলিয়াতে স্থায়ীভাবে থাকার ব্যবস্থা করে নিতে পারবেন। কিন্তু অবশ্যই আপনার কাজের প্রতি অভিজ্ঞতা বা দক্ষতা অর্জন করতে হবে।তাহলে স্থায়ী বসবাস করার পথ খুঁজতে বিশেষভাবে সহায়তা করবে।
লেখকের মন্তব্য অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কত
প্রিয় পাঠক বিন্দু আপনারা আর্টিকেলটি পড়ে ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন যে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় পড়তে কত টাকা খরচ হবে।অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় যাওয়ার জন্য কিভাবে আবেদন করবেন।অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় সরকারি ভাবে গেলে কি কি সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়।অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে।
অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় গেলে পড়াশোনা করার পাশাপাশি কাজ করা যাবে কিনা। অস্ট্রেলিয়া পড়াশোনা করতে একাউন্টে পর্যাপ্ত পরিমাণ ব্যালেন্স থাকতে হবে। আশা করছি আপনারা আর্টিকেলটি পড়ে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কত জানতে পেরেছেন। আর্টিকেলটি পরে যদি আপনিও উপ্রকৃত হয়ে থাকেন।তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।
আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এমন তথ্য প্রযুক্তির আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি। নিয়মিত এমন তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। আর যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য। ভালোভাবে বুঝতে বা জানতে আর্টিকেলটি মন দিয়ে পড়ুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url