প্রস্রাবে ইনফেকশন হলে কি খেতে হয় তা জেনে নিন

প্রস্রাবে ইনফেকশন হলে কি খেতে হবে কি খেলে ইনফেকশন দূর হবে। ঘরোয়া উপায়ে প্রস্রাবে ইনফেকশন দূর করা যায়। প্রস্রাবে ইনফেকশন হলে কোন খাবার খাওয়া যাবে না। আপনি যদি প্রস্রাবে ইনফেকশন দূর করতে চান।
প্রস্রাবে-ইনফেকশন-হলে-কি-খেতে-হয়-তা-জেনে-নিন
তাহলে আজকে আর্টিকেলটি আপনার জন্য এই আর্টিকেলের মধ্যে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মন দিয়ে পড়লে আপনি বুঝতে পারবেন।

পোস্ট সূচীপত্রঃপ্রস্রাবে ইনফেকশন হলে কি খেতে হয়

ভূমিকা প্রস্রাবে ইনফেকশন হলে কি খেতে হবে এবং প্রস্রাবে ইনফেকশন দূর করতে ঘরোয়া উপায়

বর্তমান সময়ে প্রায় একটি কমন রোগ এটি মেয়েদের ক্ষেত্রে খুব প্রচলন। প্রায় মেয়েরা এই রোগে ভুগে।প্রস্রাবে ইনফেকশন খুব মারাত্মক একটি রোগ। এইটি মূলত ব্যাকটেরিয়া থেকে সৃষ্টিকৃত কমন একটি সমস্যা হলো প্রস্রাবে ইনফেকশন।প্রস্রাবে ইনফেকশন যে কারো হতে পারে। তবে মূত্রনালীর সংক্রমণ ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের এই সমস্যা বেশি হয়।তবে এই ইনফেকশন মূত্রনালী কিডনি বা মূত্রাশয়ের যে কোনে অংশে হতে পারে। 
প্রস্রাবে ইনফেকশন কারন লক্ষন প্রতিকার সহ আরো বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মন দিয়ে পড়ুন। প্রস্রাবে ইনফেকশন হলে কোন কোন খাবার খাওয়া যাবে না। কি কি খাবার খেতে হবে। এই সম্পর্কে জানতে বা প্রস্রাবে ইনফেকশন প্রতিকার করতে সম্পন্ন আর্টিকেলটি মনযোগ সহকারে পড়ুন।

প্রস্রাবে ইনফেকশন হলে কি খেতে হবে

প্রসাব ইনফেকশন এমন এক ধরনের রোগ যা নারী বা পুরুষ ক্ষেত্রেও যেকোনো সময় বা যেকোনো বয়সে হতে পারে।যেকোনো কারণে হতে পারে কিন্তু সবচেয়ে প্রচলিত কারণ হলো ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ফলে প্রসাবে ইনফেকশন হয়। প্রসাবে ইনফেকশন হলে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাবার নিয়মিত খেতে হবে। যেমন পেয়ারা, কমলালেবু, তরমুজ,বেদেনা, আঙ্গুর ফল পাশাপাশি সবুজ শাকসবজি খেতে হবে।

এবং অবশ্যই ভালো একজন ডক্টরের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে। আরো বিভিন্ন ধরনের সম্পূর্ণ পুষ্টিগুণ খাবার খেতে হবে তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক এই খাবারগুলো কি কি। প্রসাব ইনফেকশন হলে প্রতিদিন ৮ লিটার পানি পান করতে হবে। অবশ্যই ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী। অনেক বেশি পানি খাওয়ার ফলে ইউরিনের সঙ্গে ব্যাকটেরিয়া গুলো বেরিয়ে যায়। 

এতে মূত্রনালী পরিষ্কার হয়। এবং যাদের প্রস্রাব ইনফেকশন রয়েছে তারা নিয়মিত পানি পান করলে অনেক ইনফেকশন কমে আসবে। প্রস্রাবে ইনফেকশন হলে প্রচুর পরিমান ফল এবং বিভিন্ন ধরনের শাক সবজি খাওয়া উচিত। আপনার হয়তো অনেকেই জানেন যে টাটকা ফল ও শাক সবজিতে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মাত্রা অনেক গুন বেড়ে যায়। তাহলে প্রসাবে ইনফেকশন হলে বেশি বেশি ভিটামিন সি যুক্ত ফল খেতে হবে। 
তার সাথে পালং শাক, কচু শাক, ব্রকলি সহ আরো বিভিন্ন ধরনের সবজি খেতে পারেন। তবে প্রস্রাবে ইনফেকশন হলে অবশ্যই পানিযুক্ত বিভিন্ন ধরনের পানীয় যেমন ডাবের পানি অথবা নারকেল একটাই খেতে পারেন। কারণ ডাবের পানি একটি ইলেক্ট্রোলাইট সমৃদ্ধ একটি খাবার। কারণ ডাবের পানি ইনফেকশন এরাতে বিশেষ কার্যকরী।ডাবের পানিতে রয়েছে এন্টিমাইক্রোরিয়াল এ উপাদান যা ইনফেকশন এরাতে সাহায্য করে। 
প্রস্রাবে-ইনফেকশন-হলে-কি-খেতে-হয়-তা-জেনে-নিন
এইজন্য প্রসাব ইনফেকশন হলে নিয়মিত ডাবের পানি পান করুন। ইনফেকশন দূর করতে আরো একটি ফল বিশেষ কার্যকরী ইনফেকশন দূর করতে। ফলটি হলো ক্র্যানবেরি ফলের জুস যা ব্যাকটেরিয়া দূর করতে ভূমিকা পালন করে। এই ফলের রয়েছে পি এইচ এর মাত্রা বেশি এইজন্য মূত্রনালীর ইনফেকশন এড়াতে সাহায্য করে। এজন্য যাদের ইনফেকশন হয়েছে তারা ত্র্যানবেরি ফলে জুস নিয়মিত খেতে পাবেন।প্রসাবে ইনফেকশন হলে প্রোবায়োটিক যুক্ত খাবার খেতে হবে।

খাবারগুলো হলো দুধ,চিনি দই, আচার, চিজ এ ধরনের খাবার খেলে ইনফেকশন নিরাময় করা সহজ হয়। এইজন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ধনের খাবার রাখা উচিত। তাছাড়াও ইনফেকশন এড়াতে আপনাদের হাতের নাগালে কিছু উপাদান রয়েছে যেগুলো দিয়ে খুব সহজে প্রসাবে ইনফেকশন নিরাময় করা যায়। যেমন আদা, লবঙ্গ, নিয়মিত খেলে ইনফেকশন কমে যাবে। আপনারা চাইলে লবঙ্গ চা বা আদা চা করে খেতে পারেন। 

লবঙ্গ তে রয়েছে অ্যান্টিমাইক্রোরিয়াল এর উপাদান যা প্রসবের ইনফেকশন প্রতিরোধ করে। আর নিয়মিত লবঙ্গ খাওয়ার ফলে প্রসবের ইনফেকশন এর জায়গায় যে সংক্রমণত ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা ধীরে ধীরে কমে যায়। এবং আদা খাওয়ার ফলে সংক্রমণের ফলে যে ব্যথা সৃষ্টি হয়। নিয়মিত আদা খেলে তা নিরাময় করে।

ইনফেকশন দূর করার উপায় এবং ইউরিন ইনফেকশনের ঘরোয়া চিকিৎসা

প্রসাবে ইনফেকশন দেখা দিলে চিকিৎসার বিকল্প নেই। প্রসাব ইনফেকশন হলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। তবে ঘরোয়া ভাবে কিছু চিকিৎসা রয়েছে যেগুলো করলে ইনফেকশন এর সংক্রমণ কমে যায়। ইনফেকশনের জায়গায় ব্যাথা কমে। তাহলে চলুন আজকে ঘরোয়াভাবে বেশ কিছু কার্যকরী চিকিৎসা রয়েছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।প্রসাবে ইনফেকশন হলে অবশ্যই লেবু পানি খেতে পারেন।
প্রতিদিন সকালে হালকা কুসুম গরম পানিতে লেবুর রস মিক্স করে খেতে হবে। লেবুতে রয়েছে পিএইচ এর মাত্রা যা ইনফেকশনের সংক্রমনের ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে। এবং ইনফেকশনের জায়গায় ব্যথা হলে লেবু পানি খেলে ব্যথা নিরাময় করে। এইজন্য প্রসাব ইনফেকশনের দূর করতে লেবু খুব কার্যকরী। ঘরোয়া উপাদানের মধ্যে আরও একটি উপাদান হলো রসুন।প্রসাবের ইনফেকশন দূর করতে রসুন খুব কার্যকরী ভূমিকা রাখে। 

রসুনের হয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক এর গুনাগুন এর উপাদান যা সংক্রমণের ব্যাকটেরিয়াকে খুব সহজে ধ্বংস করে এবং ইনফেকশনের স্থানে প্রশান্তি প্রদান করে। এইজন্য প্রসাবে ইনফেকশন হলে প্রত্যেকদিন কমপক্ষে ২ থেকে ৪ কোয়া রসুন খাওয়া খুব প্রয়োজন। অবশ্যই রসুনগুলো চিবিয়ে খেতে হবে। তাহলে প্রস্রাবে ইনফেকশনের জন্য খুব কার্যকরী হবে।আরো একটি উপাদান রয়েছে প্রসাবের ইনফেকশন দূর করতে খুবই কার্যকরী। 

আপেল সিডার ভিনেগার ইনফেশন কমাতে সাহায্য করে। আপেল একটি প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার। এইজন্য প্রসাবের ইনফেকশন দূর করতে আপেল সিডার ভিনেগার বিশেষ ভূমিকা পালন করে। আপনারা হয়তো আগেই চিনেছেন প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার প্রসাবের ইনফেকশন নিরামূল করতে সাহায্য করে।এইজন্য প্রতিদিন এক গ্লাস করে আপেল সিডর ভিনেগার খাওয়া উচিত। প্রসাবে ইনফেকশন হলে প্রচুর পরিমাণ ব্যথা হয়। 
বারবার-কেন-ইউরিন-ইনফেকশন-হয়
এইজন্য গরম সেঁক দিতে পারেন। আমার গরম পানি করে সেঁক দিতে পারেন।কারণ প্রসাব ইনফেকশন হয় ব্যাকটেরিয়ার কারণে গরম সেঁক দিলে ব্যাকটেরিয়া সহ্য করতে পারে না। এতে ইনফেকশনের জায়গায় ব্যাকটেরিয়া গুলো মরে যায়। ধীরে ধীরে ব্যথাও কমতে থাকে। এইজন্য ইনফেকশন হলে কমপক্ষে দিনে দুইবার করে সেঁক দিবেন। ইনজেকশন দূর করতে সেঁক খুব কার্যকরী।

ইউরিন ইনফেকশনের ঔষধের নাম-প্রসাবে ইনফেকশন হলে কি ওষুধ খেতে হয়

ইউরিন বা প্রসাবে ইনফেকশনের হলে একজন ভালো বিশেষজ্ঞ ডাক্তারির পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে। মূলত ডাক্তাররা কেশব ইনফেকশন হলে এন্টিবায়োটিক ওষুধ সেবন করার কথা বলে। কিন্তু আপনারা ডাক্তারি পরামর্শ ছাড়া কোন ধরনের ওষুধ সেবন করবেন না। তারপরও আপনাদের সুবিধার্থে বেশ কিছু ওষুধের নাম উল্লেখ করছি।অবশ্যই ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী এই ওষুধগুলো এতক্ষণ করতে পারবেন তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক।
  • Nitrofurantoin
  • Cafalexin
  • Ceftriaxone
  • Fosfomycin
  • Ciprofloxacin
  • Levofloxacin

বারবার কেন ইউরিন ইনফেকশন হয়

ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের তুলনায় অনেক বেশি এ রোগ ভুগে।এটি একটি কমন রোগ যা বেশিরভাগ সময়ই মেয়েরা এই রোগে ভুগে।প্রসাবের ইনফেকশন এর ব্যাকটেরিয়া এত পরিমাণ সংক্রমণ করে যে একবার হলে ইনফেকশন বারবার হয়। একবার যদি ভালো হয় পরবর্তীতে আবার ইউরিন ইনফেকশন সৃষ্টি হয়।এইজন্য আজকে আমরা বারবার ইউরিন ইনফেকশন কেন হয় এবং এর প্রতিকার সম্পর্কে জানবো। 

মেয়েদের মূত্রনালী চেয়ে ছেলেদের মুত্রনালী তুলনামূলক অনেক ছোট হয়। এইজন্য মেয়েদের মূত্রনালী মলদ্বারের খুব কাছে থাকে এইজন্য খুব সহজেই মূত্রনালীতে ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে যার মাধ্যমে সংক্রমণ সৃষ্টি হয় এবং মূত্রনালীতে হায় হায় ইনফেকশন দেখা দেয়।আপনারা তো আগেই জেনেছেন যে মূত্রনালীতে ইউরিন ইনফেকশন কেন হয়।এবং ভিতরে থাকা ব্যাকটেরিয়া সম্পূর্ণভাবে নিরামূল হয় না যার কারণে প্রসাবে ইনফেকশন বারবার হয়। 

মূত্রনালীতে এমন এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া রয়েছে যা বারবার সংক্রমণের সৃষ্টি করে। ই- কোলাই নামক ব্যাকটেরিয়া এটি মূলত মূত্রনালীতে সৃষ্টি হয়। আবার সহবাস করে যদি ওই স্থান ভালোভাবে পরিষ্কার না করা হয় তাহলে মূত্রনালীতে ওই ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে। এজন্য সহবাস করে অবশ্যই ওই স্থান পরিষ্কার করা অথবা প্রসাব করা উচিত। নাহলে ব্যাকটেরিয়া মূত্রনালীতে গিয়ে আবার সংক্রমণির সৃষ্টি করতে পারে। যার ফলে ইনফেকশন হবে। 

বর্তমান সময়ে প্রায় মেয়েরা এই বিষয়ে সতর্ক নয়। এইজন্য ইউরিন ইনফেকশনে ভুগে থাকে। আবার অনেকে দীর্ঘ সময় ধরে প্রসাব আটকে রাখে। যার ফলে ইউরিন ইনফেকশন হতে পারে।এইজন্য দীর্ঘ সময় ধরে প্রসাব আটকে রাখা উচিত নয়। এবং অবশ্যই প্রসাব করার পরে মূত্রনালির অথবা আশেপাশে ভালোভাবে ধৌত করা উচিত। তাহলে হয়তো কিছুটা ইনফেকশন এড়ানো সম্ভব হবে।

ইউরিন ইনফেকশন হলে কি খাওয়া উচিত নয়-এবং প্রসাবে ইনফেকশন হলে কি খেতে হবে না

ইউরিন ইনফেকশন হলে ধরনের খাবার পরিহার করতে হবে। প্রসাবে ইনজেকশন হলে অনেক খাবার খাওয়া উচিত নয়।তাহলে চলুন আজকে জেনে নেওয়া যাক কি কি খাবার খাওয়া উচিত নয় ইউরিন ইনফেকশন হলে।ইউরিন ইনফেকশন অবশ্যই চা কফি যুক্ত খাবার এগিয়ে চলতে হবে কারণ এই খাবারগুলো খেলে ইনফেকশনের সংক্রমণ সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন ধরনের এনার্জি ড্রিঙ্কস খাওয়া পরিহার করতে হবে কারণ এগুলো খাওয়ার ফলে ডিহাইডেশন সৃষ্টি হয়।

যার ফলে মূত্রনালীতে তীব্র ব্যথা অনুভব হয় জ্বালাপোড়া সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন ধরনের অ্যালকোহল যুক্ত পানীয় খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ এ ধরনের পানীয় শরীরে ডিহাইটেশন সৃষ্টি করে যার ফলে শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দেয়। এজন্য মূত্রনালীতে ব্যথা সহ জ্বালাভাব অনুভব হয়। আবার বাহিরে বিভিন্ন ধরনের ফাস্টফুড খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ এই খাবারগুলোতে অনেক তেল ও মসলা দিয়ে তৈরি করা হয়। 

এইজন্য এই খাবার গুলো খেলে মূত্রনালীতে যারা ভাব সৃষ্টি হয়। মসলাযুক্ত খাবার প্রসাবে ইনফেকশন রোগীদের একদম খাওয়া উচিত নয়।খাবার গুলো প্রসাবে আরো ইনফেকশন বাড়িয়ে তুলে। আবার অতিরিক্ত লবণ যুক্ত খাবার খাওয়া যাবে না। অধিক লবণযুক্ত খাবারের সাথে সাথে প্রিজারভেটিভ মিশিয়ে থাকে। যা মূত্রনালীতে ব্যথার সৃষ্টি করে। 

আবার প্রসাবে ইনফেকশন হলে অ্যাসিড যুক্ত খাবার খাওয়া একদম উচিত নয়। অ্যাসিড যুক্ত খাবার খেলে মূত্রনালীতে ইনফেকশন ব্যথার সৃষ্টি হতে পারে।এসিড যুক্ত খাবার গুলো হলো টমেটো সস আনারস লেবুর রস কমলালেবুর রস এই খবরগুলো পরিহার করাই ভালো। তাহলে সংক্রমণ ও ব্যাথা নিরাময় হবে।

লেখক এর মন্তব্য প্রসাবে ইনফেকশন হলে কি করতে হবে-প্রসাবে ইনফেকশন দূর করতে ঘরোয়া উপায়

প্রিয় পাঠক বিন্দু আপনারা আজকে প্রসাবে ইনফেকশন হলে কি ওষুধ খেতে হবে ইউরিন ইনফেকশন হলে কি খাবার খাওয়া উচিত নয়। প্রসাবে ইনফেকশন হলে ঘরোয়া চিকিৎসা করার উপায় কোন ওষুধ খেতে হবে কোন কোন খাবার খাওয়া উচিত এই সম্পর্কে আপনারা হয়তো এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আশা করছি আর্টিকেলটি পড়ে আপনিও প্রকৃত হয়েছেন। 

কিভাবে প্রসাবের ইনফেকশন সংক্রমণ দূর করা যায়।এ সম্পর্কেও জেনেছেন, আপনার যদি আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে অবশ্যই আপনার পরিচিতদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।আমার ওয়েবসাইটে নিয়মিত আমার তথ্যমূলক আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি। এমন তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমার ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। 

আর অবশ্যই কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করে জানাবেন। অবশ্যই আর্টিকেলটি ভাবে বুঝতে হলে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। ধন্যবাদ আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url