দক্ষিণ কোরিয়ার সকল প্রকার ভিসা এবং আবেদন করার নিয়ম জানুন

দক্ষিণ কোরিয়ার সকল প্রকার ভিসা এবং আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে হয়তো অনেকেরই জানতে চান।কিভাবে দক্ষিণ কোরিয়ার ভিসার আবেদন করবেন।আবেদন করার জন্য কি কি প্রয়োজন হবে।যদি এ বিষয়ে জানতে চান তাহলে আজকে আর্টিকেলটি আপনার জন্য।দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসগ্রামী খুব প্রিয় এবং গন্তব্য স্থান।এখানে আসার অনেক প্রবাসীরই স্বপ্ন।
দক্ষিণ-কোরিয়ার-সকল-প্রকার-ভিসা-এবং-আবেদন-করার-নিয়ম-জানুন
বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত দেশ হলো দক্ষিণ কোরিয়া এজন্য আর প্রবাসীরা চান দক্ষিণ কোরিয়া যেতে।এজন্য আপনার সুবিধার্থে দক্ষিণ কোরিয়া সকল ভিসা এবং আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে আজকের আর্টিকেল এর মাধ্যমে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করব।কিভাবে খুব সহজে দক্ষিণ কোরিয়ায় যেতে পারবেন। এবং সরকারি বিষয় দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় জানাবো।

পোস্ট সূচীপত্রঃ দক্ষিণ কোরিয়ার সকল প্রকার ভিসা এবং আবেদন করার নিয়ম

দক্ষিণ কোরিয়ার সকল প্রকার ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বের উন্নত একটি দেশ। এদেশে ভ্রমণ করার ইচ্ছে প্রায় কম বেশি অনেকের রয়েছে।দক্ষিণ কোরিয়াতে আপনি যদি ভ্রমণ করতে চান। তাহলে অবশ্যই ভিসার প্রয়োজন পড়বে।তবে বিশ্বের মধ্যে ৬০টির বেশি দেশ রয়েছে।যেখান থেকে আপনি খুব সহজে দক্ষিণ কোরিয়াতে ভ্রমণ করতে পারবেন কোন ভিসা ছাড়া। কিন্তু আপনি ভিসা ছাড়া প্রমাণ করতে পারবেন মাত্র তিন মাস এর বেশি নয়।

কিন্তু যদি আপনি ভিসা করেন তাহলে ভিসার মেয়াদ অনুযায়ী প্রমাণ করতে পারবেন।কিন্তু আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার ভিসার প্রয়োজন পড়বে। দক্ষিণ কোরিয়াতে আপনি বিভিন্ন উপায়ে যেতে পারবেন।এর জন্য অপেক্ষা করতে হবে। 

অনেক সময় কোরিয়ান সরকার বিভিন্ন পদে কর্মচারী নিয়ে থাকে।আরো বিভিন্ন ধরনের অফিশিয়াল কাজ কোন ফ্যাক্টরিতে কাজ কৃষিকাজের জন্য কর্মচারী নিয়োগ দেন কোরিয়া সরকার।এইজন্য আপনাদের সুবিধার্থে বেশ কিছু উপায় নিচে উল্লেখ করা হলো জেনে নিন।
  • দক্ষিণ কোরিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসা
  • দক্ষিণ কোরিয়া ওয়ার্কার ভিসা
  • দক্ষিণ কোরিয়া বিজনেস করার ভিসা
  • দক্ষিণ কোরিয়া ট্যুরিস্ট ভিসা

দক্ষিণ কোরিয়া স্টুডেন্ট ভিসা

দক্ষিণ কোরিয়া আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে কোন এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।কোরিয়াতে স্টুডেন্ট ভিসায় যাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের লটারি পাওয়া যায়। যার মাধ্যমে আপনিও দক্ষিণ কোরিয়াতে স্টুডেন্ট ভিসায় যাওয়ার সুযোগ পেতে পারেন। তবে সেক্ষেত্রে দক্ষিণ কোরিয়ার যেতে হলে আপনার সে যোগ্যতা বা দক্ষতা থাকতে হবে।

দক্ষিণ কোরিয়ায় যেতে আপনার সকল ধরনের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট থাকতে হবে।তাহলে আপনার যাওয়াটা খুব সহজ হবে।আর অবশ্যই আপনার আর্থিক সাপোর্টের ডকুমেন্ট প্রয়োজন পড়বে আবেদন করার সময়। এবং আপনি দক্ষিণ কোরিয়া কোন বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হতে চান আবেদন লেটার লাগবে।আপনি যদি দক্ষিণ কোরিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে কোরিয়ান ভাষায় দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

এবং ইংরেজি ভাষায় খুব পারদর্শীয় হতে হবে। না হলে ওই দেশে গিয়ে আপনার বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। আর আপনি যদি ভাবেন যে পড়াশোনার পাশাপাশি কোন কাজ করবেন অবশ্যই করতে পারবেন। কিন্তু সাপ্তাহিক এক দিনের বেশি কাজ করতে পারবেন না। কারণ এদেশে পড়াশোনা তুলনামূলকভাবে অনেক কঠিন হয়ে থাকে।

তবে যতই কঠিন হোক না কেন কোরিয়া উচ্চশিক্ষার জন্য বিশ্বজুড়ে এই খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে। এজন্য একজন স্টুডেন্ট এর স্বপ্নের গন্তব্য হবে কোরিয়া। আপনারা চাইলে নিজের দক্ষ তাকে কাজে লাগিয়ে স্টুডেন্ট ভিসায় কোরিয়ায় গিয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে পারেন।

দক্ষিণ কোরিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে যেসব কাগজপত্র লাগে

দক্ষিণ কোরিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের প্রয়োজন পড়ে।আপনি যদি দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চান তাহলে অবশ্যই নিচের উল্লেখিত কাগজপত্র আগে থেকেই সংরক্ষণ করে রাখবেন। এতে আপনার সুবিধা হবে।
  • শিক্ষকতা যোগ্যতায় সকল সার্টিফিকেট
  • আর্থিক সাপোর্টের ডকুমেন্ট ও ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • দক্ষিণ কোরিয়ায় কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবেন তার অফার বা আবেদন লেটার।
  • কোরিয়া ভাষার দক্ষতার সার্টিফিকেট।
  • ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি
  • বর্তমানে উঠানো পাসপোর্ট সাইজের ৪ কপি ছবি।

দক্ষিণ কোরিয়ার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা

দক্ষিণ কোরিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কে অনেকের জানার আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন। কিভাবে দক্ষিণ কোরিয়ার ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আবেদন করবেন। কোথায় গিয়ে আবেদন করতে হয় এ সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মন দিয়ে পড়ুন।দক্ষিণ কোরিয়া ওয়ার্কার পারমিট ভিসা বা কাজের ভিসা যেটাই বলেন এটি একটি ইপিএস প্রোগ্রামিং নামে পরিচিত।
দক্ষিণ-কোরিয়ার-সকল-প্রকার-ভিসা-এবং-আবেদন-করার-নিয়ম-জানুন
এই দেশে ওয়ার্কার পারমিট ভিসায় যেতে হলে তার সরকারি ভাবে যেতে হবে।সরকার অনুমোদন না দিলে কোরিয়াতে ওয়ার্কার পারমিট ভিসায় যাওয়া সম্ভব নয়।কিন্তু আপনি চাইলে অল্প টাকায় লটারি মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ায় যেতে পারবেন। বাংলাদেশ থেকে বোয়েসেলের মাধ্যমে কাজের ভিসা নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে পারবেন।তবে যাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনার ভাষার শিখার দক্ষতা এবং কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। 

এবং ওই দেশের যাওয়ার জন্য অবশ্যই যোগ্যতা থাকতে হবে। আপনি যদি কোনভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে পারেন তাহলে মাসে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কারণ অস্ট্রেলিয়া জাপান আমেরিকা ইউরোপ কানাডা কোন দেশের থেকে দক্ষিণ কোরিয়া কম নেই। সব দেশের মতো উত্তর কোরিয়া কোন অংশে পিছিয়ে নেই। 

বরং সব দিক দিয়ে বেশি হয়েছে।বিশ্বের মধ্যে উন্নত শিষ্যের দেশগুলোর মধ্যে একটি হলো দক্ষিণ কোরিয়া।দক্ষিণ কোরিয়ার টাকার মান কত এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় যেতে হলে কি কি উপায় অবলম্বন করে যাবেন সে সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি পড়ুন।

ওয়ার্ক পারমিট কাজের ক্ষেত্রে যেসব কাগজপত্র লাগে

দক্ষিণ কোরিয়ার ওয়ার্ক পারমিট কাজের ক্ষেত্রে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজ প্রয়োজন হয়। এই কাগজগুলো দক্ষিণ কোরিয়ার যাওয়ার আবেদন করার আগে কাগজগুলো অবশ্যই সংরক্ষণ করতে হবে।এই প্রয়োজনীয় কাগজ ছাড়া আপনি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করতে পারবেন না।তাছাড়াও দক্ষিণ কোরিয়াতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ছাড়া যাওয়া প্রায় অসম্ভব। তাহলে চলুন জেনে নিন প্রয়োজনীয় কাগজ সম্পর্কে।
  • প্রথমেই আপনার সকল শিক্ষা যোগ্যতার সার্টিফিকেট।
  • বয়স সীমা ১৮ থেকে ৩৫ এর মধ্যে হতে হবে।
  • আপনার দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
  • কালার টেস্ট পরীক্ষায় আপনাকে উত্তীর্ণ হতে হবে।
  • কোরিয়ান ভাষা শিখার অবশ্যই দক্ষতা থাকতে হবে।
  • কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণপত্র থাকতে হবে।
  • পুলিশ ভেরিফিকেশন করতে হবে।

দক্ষিণ কোরিয়া টুরিস্ট ভিসা

দক্ষিণ কোরিয়ায় টুরিস্ট ভিসায় আপনিও যেতে পারবেন। তবে মাত্র তিন মাসের জন্য এতে আপনার পরিবারের বিভিন্ন সদস্যকে নিয়ে করতে পারবেন দক্ষিণ কোরিয়াতে। বিশ্বের প্রায় ৬০টি বেশি দেশ রয়েছে যেগুলোতে ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করা যায়।তার মধ্যে হলো একটি দেশ দক্ষিণ কোরিয়া। কিন্তু আপনি যদি একজন বাংলাদেশী নাগরিক হন তাহলে অবশ্যই আপনার টুরিস্ট ভিসা করা বাধ্যতামূলক। টুরিস্ট ভিসা করা ছাড়া আপনি দক্ষিণ কোরিয়ায় ভ্রমণ করতে পারবেন না।এই টুরিস্ট ভিসা নিয়ে আপনি দক্ষিণ কোরিয়ায় তিন মাস অবস্থান করতে পারবেন। দক্ষিণ কোরিয়ায় ঐতিহাসিক দর্শনাধিক স্থান ভ্রমণ করতে পারবেন। অথবা আপনার কোন আত্মীয়-স্বজন দক্ষিণ কোরিয়াতে থাকলে তার সাথে দেখা বা সাক্ষাৎ করতে পারবেন এই টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে।

দক্ষিণ কোরিয়াতে টুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে যা যা লাগে

  • আপনি যদি কোন অফিসের কর্মকর্তা হন তবে আপনার কর্মরত অফিসের ছুটির প্রমাণপত্র লাগবে।
  • আপনার আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণপত্র লাগবে।
  • তাছাড়া আপনার কোরিয়ান ভাষার দক্ষতা অথবা ইংরেজিতে দক্ষতা হবে।

দক্ষিণ কোরিয়ার বিজনেস ভিসা-বিজনেস ভিসার ক্ষেত্রে যা যা লাগে

আপনি যদি একজন বড় বিজনেসম্যান হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে আপনিও বিজনেস করতে পারবেন।দক্ষিণ কোরিয়াতে বিজনেস করার জন্য আপনা আপনার সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে। এই বিজনেস করার ক্ষেত্রে আপনি কোন ভিসা ছাড়া যেতে পারবেন।কারণ ওই দেশে কয়েক লক্ষ ডলার বিনিয়োগ করলে আপনি ফি বিজনেস করার ভিসা পেয়ে যাবেন।

বিজনেস ভিসা আবার দুই ধরনের হয়ে থাকে একটি হলো আপনি তিন মাসে থেকে বিজনেস করতে পারবেন। আর আরেকটি হলো বিজনেস ভিসা তিন মাসের বেশি সময় ধরে বিজনেস করতে পারবেন। তবে এই বিষয়গুলো পেতে হলে অবশ্যই কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের দরকার হবে। যে ডকুমেন্টগুলো আপনি আবেদন করার আগে আবেদন ফর্রম এর সাথে সাবমিট করতে হবে। 

কারণ আপনি যদি একজন সফল ব্যবসায়ী হতে চান তাহলে অবশ্যই বেশ কিছু নিয়ম অবলম্বন করতে হবে।এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আবেদন করার আগে থেকে সংরক্ষণ করে রাখবেন।এতে আপনার পরে আর কোন ধরনের সমস্যায় পড়তে হবে না। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক নিচের উল্লেখিত প্রয়োজনে ডকুমেন্টগুলো কি কি সে সম্পর্কে।
  • প্রথমেই আপনাকে যে কোম্পানিতে আপনি ব্যবসা করবেন সেই কোম্পানির আমন্ত্রণপত্র লাগবে।
  • বিমানের রিটার্ন টিকিট
  • কোম্পানির রেজিস্ট্রেশন সনদ পত্র।
  • আপনার আর্থিক সাপোর্টের প্রমাণপত্র।
  • ব্যাংকের স্টেটমেন্ট, ট্যাক্স রিটার্ন।

দক্ষিণ কোরিয়া ভিসার আবশ্যিক যে কাগজপত্র লাগে

অনেকে দক্ষিণ কোরিয়াতে কাজ বা অন্যান্য ক্ষেত্রে যেতে চান। তবে দক্ষিণ কোরিয়ার ভিসার আবশ্যিক যে কাগজপত্র গুলো লাগে। এই সম্পর্কে অনেকে গুরুত্ব দেয় না।যখন খুব প্রয়োজন হয়ে পড়ে।তখন সবকিছু ম্যানেজ করা অনেক কষ্টসাধ্য হয়ে যায়। এইজন্য আজকে আপনাদের সুবিধার্থে যেসব কাগজপত্র গুলো কোরিয়ার ভিসার ক্ষেত্রে প্রয়োজন পড়ে তা নিচে উল্লেখ করা হলো।
দক্ষিণ-কোরিয়া-ভিসার-আবশ্যিক-যে-কাগজপত্র-লাগে
  • আপনার বৈধ পাসপোর্ট
  • পুলিশ ভেরিফিকেশন করা সার্টিফিকেট।
  • পাসপোর্ট সাইজের বর্তমানে তোলা ৪ কপি ছবি।
  • ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি।
  • ভিসার আবেদন ফরম।
  • ভিসার আবেদন ফ্রি।
  • বিচার প্রসেসিং ফ্রি
  • অবশ্যই দক্ষিণ কোরিয়া ভাষা জানার দক্ষতা বাধ্যতামূলক থাকতে হবে।

দক্ষিণ কোরিয়া ভিসা আবেদন করার নিয়ম জানুন

আপনি যদি দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে দক্ষিণ কোরিয়ার ভিসার আবেদন করতে হবে। এবং কিভাবে দক্ষিণ কোরিয়ার ভিসার আবেদন করবেন এ সম্পর্কে জানতে আগে হবে। তার আগে আপনি দক্ষিণ কোরিয়াতে কি জন্য যেতে চান ওয়ার্কার ভিসা অথবা স্টুডেন্ট ভিসায় নাকি টুরিস্ট ভিসায় এর ওপর ডিপেন্ড করবে। ওয়ার্কার বিষয় হলে সরকার অনুমোদন না দেওয়া পর্যন্ত আপনি যেতে পারবেন না। 

আর এসব সব বিষয়ে যেতে আপনি কোন এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।এটাকে বলা হয় অফলাইন আবেদন করার প্রসেসিং। অথবা আপনি চাইলে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। প্রথমেই আপনাকে দক্ষিণ কোরিয়া ভিসা পাওয়ার একটি ওয়েবসাইট রয়েছে সেখানে প্রবেশ করতে হবে। ওয়েবসাইটে গিয়ে বিস্তারিত তথ্য নিয়ে একটি ফর্রম পাবেন।

প্রথমেই আপনাকে দক্ষিণ কোরিয়াতে যাওয়ার জন্য ক্যাটাগরি নির্বাচন করতে হবে। সে ফর্রমে আপনার নিজস্ব গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য দিয়ে ফর্রমটি পূরণ করতে হবে। পূরণ করা হয়ে গেলে আপনাকে ফর্রমে জন্য আবেদন ফ্রি জমা দিতে হবে বা প্রসেসিং ফ্রি জমা করতে হবে। তাছাড়া আপনি সরাসরি দুবাতাসের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারেন। 

এরপরে আপনার আবেদনের প্রসেসিং সম্পূর্ণ হলে এরপরে আপনার ভিসার প্রসেসিং শুরু হবে এক মাসের মধ্যে। আশা করছি আপনারা কিভাবে দক্ষিণ কোরিয়ায় যেতে হলে কিভাবে আবেদন করবেন এ সম্পর্কে সম্পূর্ণ ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।

লেখক এর মন্তব্য দক্ষিণ কোরিয়া সকল প্রকার ভিসা সম্পর্কে

আপনারা হয়তো পুরো আর্টিকেল এর মাধ্যমে ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন যে কোরিয়ার সকল প্রকার ভিসা সম্পর্কে।স্টুডেন্ট ভিসা, টুরিস্ট ভিসা,বিজনেস ভিসা,ওয়ার্কার পারমিট ভিসা সম্পর্কে এবং কিভাবে দক্ষিণ কোরিয়ায় যাওয়ার জন্য আবেদন করতে হয় এই সম্পর্কেও বিস্তারিত জেনেছেন।এইযে বিভিন্ন ধরনের বিষয়গুলো করতে কি কি কাগজপত্র বা ডকুমেন্টের প্রয়োজন পড়ে ইতিমধ্যে আপনারা জেনে গিয়েছেন।

দক্ষিণ কোরিয়াতে সর্বোচ্চ টুরিস্ট ভিসায় কতদিন থাকা যায়। কোন ভিসা সম্পূর্ণ ফ্রি এবং ফ্রিতে কোরিয়ায় তিন মাসের বেশি থাকা যায় এ সম্পর্কে। আশা করছি আর্টিকেলটি পড়ে আপনার খুব উপকার হবে। আর্টিকেলটি পরে যদি আপনার ভালো লাগে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আর যদি কোন মতামত থেকে থাকে অবশ্যই আপনি কমেন্ট করে জানাবেন। 

আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এমন তথ্যমূলক আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি। এমন তথ্যমূলক আর্টিকেল পড়তে চাইলে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। ধন্যবাদ প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলটি পড়ার জন্য।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url