হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ১০টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানুন
হঠাৎ হাই প্রেসার উঠলে কি করবেন, এবং হাই প্রেসার কমানোর ১০টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানুন। হঠাৎ হাই প্রেসার উঠলে প্রাথমিক পর্যায়ে করণীয় কি। হাই প্রেসার উঠলে কোন কোন খাবার খেতে হবে। আর কোন ধরনের খাবার খাওয়া উচিত নয় হাই প্রেসার উঠলে।
যাদের হঠাৎ করে হাই প্রেসার উঠে তারা কি করবেন বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন তাহলে আপনি খুব ভালোভাবে বুঝতে পারবেন হঠাৎ হয়ে এসে উঠলে কি উপায়ে কমাবেন।
পোস্ট সূচীপত্র ঃ হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ১০টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানুন
হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর উপায় কি
যাদের হাই প্রেসার রয়েছে তাদের যে কোনে সময় এই সমস্যা হতে পারে। যে কোনো জায়গায় এটি হতে পারে।এইজন্য যেকোনো পরিস্থিতিতে হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়ে সম্পর্কে আপনাদেরকে জানাতে চলেছি। হাই প্রেসার দ্রুত কমানোর জন্য বেশ কিছু উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব। এজন্য আপনাদের জেনে রাখা ভালো হঠাৎ হাই প্রেসার উঠলে ঘরোয়া উপায় আপনারা কমাতে পারেন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক। হঠাৎ হাই প্রেসার উঠার কারণ হলো রক্ত চাপ বেড়ে যাওয়ার কারনে।
এইজন্য হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়ের মধ্যে প্রথম উপায় হলো আপনার যদি হঠাৎ করে হাই প্রেসার উঠে তাহলে আপনি যে স্থান রয়েছে সেই স্থানে আস্তে আস্তে বসে পড়বেন।বসার পরে এবার ধীরে ধীরে দীর্ঘ নিঃশ্বাস নিবেন। এবং তা আস্তে আস্তে ছাড়ুন। এতে করে আপনার শরীর ধীরে ধীরে শীতল হবে। এতে আপনার শরীর আগের চেয়ে একটু ভালো ফিল হবে।
- হঠাৎ করে রক্তচাপ বেড়ে গেলে আরো একটা উপায় কমাতে পারেন। খুব দ্রুত এক থেকে দুই কোয়া কাঁচা রসুন চিবিয়ে খেতে হবে। এতে করে আপনার হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর আরেকটি ঘরোয়া উপায়।
- হঠাৎ করে হাই প্রেসার উঠলে আপনারা লেবু পানি খেতে পারেন। একটি লেবু রস করে এক গ্লাস পানি সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন এতে খুব দ্রুত হাই প্রেসার কমানো সম্ভব।
- অথবা আপনারা চাইলে তেতুল পানিও খেতে পারেন। যাদের হাই প্রেসার রয়েছে তারা প্রায় তেঁতুল সংগ্রহ করে রাখেন।কারণ হাই প্রেসার কমাতে তেতুল খুব কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। কিন্তু তেতুল অতিরিক্ত পরিমাণ খেলে আবার প্রেসার লো হতে পারে।
- হাই প্রেসার কমানোর আরো একটি ঘরোয়া উপায় হলো গোলাপ জল। গোলাপজল কপালে দিলে খুব দ্রুত কমে যায়।
- অনেকে আবার হাই প্রেসার কমানোর জন্য গরম পানি কপালে দেয়। গরম পানি দিয়ে কপালে সেঁক দিলে হাই প্রেসার কমানো সম্ভব। আপনারাও চাইলে এই পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করতে পারেন। হঠাৎ করে হাই প্রেসার কমানোর খুব কার্যকরী ঘরোয়া উপায় গুলো নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।
হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয় কি
বর্তমান সময়ে আমাদের হঠাৎ হাই প্রেশার হওয়ার কারণ হলো আমাদের কিছু বাজে অভ্যাসের কারণে এ সমস্যা সৃষ্টি হয়। কারণ আমরা প্রতিনিয়ত অস্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করি। অতিরিক্ত তেল যুক্ত খাবার অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার খেলে হঠাৎ করে হাই প্রেসার হয়। হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয় কি কি সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
প্রথম ধাপঃ হঠাৎ হাই প্রেসার হলে প্রথমে আপনি আপনার মাথা ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করবেন। নিজের শান্ত থাকার চেষ্টা করুন। কোন ধরনের বাজে চিন্তা ভাবনা করবেন না। হঠাৎ হাই প্রেসার হলো আপনি যে স্থানে থাকেন না কেন চুপ করে বসে পড়বেন। এবং জোরে জোরে বিশ্বাস নেবেন। এতে করে আপনার মানসিক চাপ কমবে এবং ধীরে ধীরে প্রেসার ঠিক হবে।
দ্বিতীয় ধাপঃ হঠাৎ হাই প্রেসার হলে খুব দ্রুত প্রেশার মাপার চেষ্টা করুন।এতে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার প্রেসারের পরিমাপ কত। এজন্য একটি প্রেসার মাপার মেশিন কিনে রাখা উচিত। বাজারে অল্প মূল্যের বিভিন্ন ধরনের পেশার মাপার মেশিন পাওয়া যায়,কিনে রাখবেন। আপনার প্রেশার যদি ১৪০ বাই ৮০ এর বেশি হয় তাহলে বুঝবেন আপনার হাই প্রেসার হয়েছে।
তৃতীয় ধাপঃ হঠাৎ করে যদি আপনার হাই প্রেসার হয় তাহলে আপনি খুব দ্রুত ঠান্ডা পানি পান করার চেষ্টা করুন এতে আপনার প্রেসারের লেভেল ধীরে ধীরে কমে আসবে। এবং প্রেসার কমানোর জন্য লবণ যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন এতে আপনার প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
চতুর্থ ধাপঃ আপনি নিয়মিত পটাশিয়াম জাতীয় খাবার গ্রহণ করার চেষ্টা করুন। আপনার প্রেসারের মাত্রা কবে আসবে। কারণ পটাশিয়ামে রয়েছে রক্তচাপ এর মাত্রা কমাতে সাহায্য করে এতে প্রেশার নিয়ন্ত্রণে থাকে। পটাশিয়াম কোথা থেকে পাবেন কমলালেবু কলা পাকা পেঁপে থেকে পটাশিয়াম পেয়ে যাবেন। এই খাবারগুলো প্রতিদিন খাবার তালিকায় রাখতে চেষ্টা করুন এটা আপনার হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করবে।
পঞ্চম ধাপঃ তাছাড়াও নির্দিষ্ট কিছু কাজ এগিয়ে চলুন। যাদের হাই প্রেসার রয়েছে তারা ধুমপান করা থেকে বিরত থাকুন। অনেকে আবার প্রচুর পরিমাণ চা কফি খেয়ে থাকেন এগুলো পরিহার করুন। অতিরিক্ত চা কফি পান করার ফলে ব্লাড প্রেসার বেড়ে যায় এজন্য চা কফি পরিহার করতে হবে।
ষষ্ঠ ধাপঃ অনেকের আবার হঠাৎ প্রেসার উঠার কারণে বুকে ব্যথা মাথা ব্যাথা মাথা ঘোরা চোখে ঝাপসা দেখা ইত্যাদি সিম্পটম দেখা দিতে পারে। এগুলো সমস্যা দেখা দিলে খুব দ্রুত একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে। এবং ডাক্তারের নিয়ম অনুযায়ী খাদ্য পরিহার করতে হবে।
দ্রুত হাই প্রেশার কমানোর ঘরোয়া উপায় হলো
হঠাৎ হাই প্রেসার হলে একজন মানুষের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন হৃদ রোগের হার্ট অ্যাটাক ইত্যাদি আর বেশ কিছু লক্ষণ দেখা দিতে পারে। যা একজন রোগীকে মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।তাহলে চলুন দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায় জেনে নিন
- হঠাৎ করে হাই প্রেসার হলে খুব দ্রুত ঘরোয়া ভাবে কমানোর উপায় হলো আপনার যদি হঠাৎ হাই প্রেসার উঠে তাহলে অনেক গভীর ভাবে শ্বাস প্রশ্বাস নিবেন এতে আপনার রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হবে। এবং ধীরে ধীরে শ্বাস ত্যাগ করবেন তাহলে ধীরে ধীরে আপনার শরীর স্বাভাবিক হবে।অথবা ডিপ ব্রেথিং এর মাধ্যমে খুব দ্রুত হাই প্রেসার কমানো যায়।
- অনেকের আবার পানি শূন্যতার কারণে হাই প্রেসার সৃষ্টি হতে পারে। এইজন্য ঘরোয়া উপায় খুব দ্রুত হাই প্রেসার কমানো সম্ভব। হঠাৎ হাই প্রেসার হলে আপনারা ঠান্ডা দুই ক্লাস পরিমাণ পানি পান করুন। আপনার তাৎক্ষণিকভাবে হাই প্রেশার কমে যাবে। অনেকের আবার মানসিক চাপের কারণে হাই প্রেশার সৃষ্টি হয়। এজন্য চেষ্টা করবেন নিরিবিলি পরিবেশে নিশ্চিন্তে ঘুমানোর আপনার হাই প্রেসার কমে যাবে।
- হাই প্রেসার কমাতে হলে আপনাকে প্রতিদিন পটাশিয়াম জাতীয় খাবার খেতে হবে। প্রতিদিনের খাবার তালিকায় কমলালেবু কলা, পেঁপে, কিসমিস, বাদাম, তরমুজ খেলে আপনার হাই প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখে। তার সাথে আপনি ডার্ক চকলেট খেতে পারেন এটি আপনার রক্তচাপ কমিয়ে আনে এতে প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে।
- প্রতিদিন সকালে এক থেকে দুই কোয়া রসুন খেতে পারেন যা ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ রাখতে কার্যকরী।আর নিয়ন্ত্রণ রাখতে অতিরিক্ত তেল জাতীয় খাবার যেমন বাহিরের ফাস্টফুড খাওয়া পরিহার করতে হবে। বাইরে তেল ঘি মাখন চিনিযুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে। এবং যারা ধুমপান করেন তাদের ধুমপান করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- প্যাকেটজাত করা খাবার খাওয়া পরিহার করতে হবে। কারন প্যাকেটজাত করা খাবারে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ লবণ এবং চিনি যা খেলে খুব দ্রুত রক্তচাপ বৃদ্ধি পাবে। যার ফলে হাই প্রেসার আরো বাড়তে পারে। এইজন্য যত সম্ভব প্যাকেটজাত করা খাবার খাওয়া থেকে নিজেকে দূরে রাখুন।
- কোমল পানীয় বা অ্যালকেইলযুক্ত খাবার রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয় এতো হঠাৎ করে হাই প্রেশার বেড়ে যায়। বাজারে অধিকাংশ পানীর মধ্যে অ্যালকেহল যুক্ত করা থাকে।এজন্য এধরনের পানীয় খাওয়া পরিহার করতে হবে। অথবা চা বা কফি প্রেমি রয়েছে প্রেশার ঠিক রাখতে এগুলো খাওয়া পরিহার করতে হবে।
হাই প্রেশার হলে কি কি ফল খাওয়া উচিত
হঠাৎ করে প্রেশার হলে বেশ কিছু ফল রয়েছে যেগুলো খাওয়ার ফলে খুব দ্রুত হাই প্রেসার কে নিয়ন্ত্রণ করে। কারণ এই ধরনের ফলগুলোতে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ভিটামিন সি অ্যান্টি অক্সিডেন্টের উপাদান রয়েছে।যা আমাদের রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং হাই প্রেসার থেকে মুক্তি দেয়। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কি কি ফল খেলে অতিরিক্ত হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
কলাঃ যাদের হঠাৎ করে হাই প্রেশার উঠে ঘরোয়া উপায় কমানোর মাধ্যমে হলো দ্রুত কলা খাবেন এতে আপনার হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আসবে। কারণ কলায় রয়েছে পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম যার কারণে হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করতে খুব কার্যকরী।
বিভিন্ন ধরনের ফলঃ বিভিন্ন ধরনের জাতীয় ফল মাল্টা কমলালেবু বাতাবি লেবু আরো ইত্যাদি ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। যা রক্তনালীকে প্রশান্ত রাখে। রক্তচাপকে বৃদ্ধি করে না।তাছাড়াও হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে, এবং খুব দ্রুত হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করে।
তরমুজঃ তরমুজ একটি পানি জাতীয় ফল হওয়ার কারনে শরীরকে হাইড্রেট ও শীতল রাখে যার ফলে যাদের হাই প্রেশার রয়েছে তাদের জন্য তরমুজ খুব গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। কারন তরমুজে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে পটাশিয়াম যার ফলে খুব সহজে হাই প্রেশার কমাতে পারে।
ডালিম অথবা আনারঃ ডালিমের হয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর উপাদান ও পলিফেন যা উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করে হাই প্রেসার রোধ করতে সহায়তা করে।
পেঁপেঃ নিয়মিত পাকা পেঁপে খেলে যদি হাই প্রেসার রয়েছে তাদের প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে। কাল পেঁপে রয়েছে পটাশিয়াম ও ফাইবার যার কারনে শরীরের পেঁপের উপস্থিতিতে খুব সহজেই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
আমলকিঃ আমলকি এমন একটি ফল যা শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান করে।আমলকিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি যা শরীরের ত্বক ভালো রাখে চুল ভালো রাখে এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে হাই প্রেসার থেকে মুক্তি দেয়।
আপেলঃ ডাক্তাররা বলে নিয়মিত আপনি যদি একটি করে আপেল খেতে পারেন তাহলে আপনার ওষুধ খেতে হবে না। আপনার যদি অতিরিক্ত প্রেসার থাকে তাহলে আপনি আপেল খেতে পারেন আপেল প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করতে খুব সহায়তা করে।
বেরি জাতীয় ফলঃ বেরি ফল বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যার বাজারে চাহিদা অনেক এবং উচ্চ দাম দিয়ে মানুষ এগুলো কিনে থাকে। কারণ এই ফলটিতে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা শরীরকে সব ধরনের রোগ থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে।
আমড়াঃ আমড়াকে উচ্চ রক্তচাপের ঔষধ বলা হয়ে থাকে।কারণ আমড়াতে রয়েছে পটাশিয়াম ফাইবার যার কারনে আমড়া খেলে উচ্চ রক্ত চাপ কমাতে সাহায্য করে থাকে।
কিউইঃ এই ফলকে ভিটামিন সি এর ভান্ডার বলা হয়ে থাকে। আপনার তো জানেন ভিটামিন সি শরীর জন্য কতটা উপকারী। ভিটামিন সি উচ্চ রক্তচাপ কমিয়ে শরীরকে সুস্থ স্বাভাবিক করে।
লেখকের মন্তব্য হঠাৎ হাই প্রেসার হলে কমানোর ঘরোয়া উপায়
প্রিয় পাঠক বিন্দু আপনারা ইতিমধ্যে জেনে গিয়েছেন ঘরোয়া ভাবে হাই প্রেসার কমানোর উপায়। কোন কোন অভ্যাস পরিহার করলে হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। কোন কোন অভ্যাসের কারণে হাই প্রেসার হতে পারে। হাই প্রেসার কোথায় থেকে সৃষ্টি হয়। হাই প্রেসার হলে প্রাথমিক পর্যায়ে কি কি করণীয় রয়েছে। অতিরিক্ত হাই প্রেসার হলে কোন ধরনের ফল খাওয়া উচিত এ সম্পর্কে ইতিমধ্যে উপরে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে আশা করছি ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।
আপনার যদি কোন বিষয়ে প্রশ্ন থাকে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন। অাটিকেলটি পড়ে যদি আপনি প্রকৃত হন।তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিতদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আপনার মহামূল্যবান সময় নষ্ট করে আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url