চিয়া সিড খাওয়ার ১৫ টি উপকারিতা- এবং কিভাবে চিয়া সিড খেলে ওজন কমবে জানুন

চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে অনেকে জানতে চান। চিয়া সিড আসলে কি ওজন কমে নাকি কমে না। প্রত্যেকদিন কতটুকু পরিমাণ চিয়া সিড খাওয়া প্রয়োজন সে সম্পর্কে জানতে আজকে যে আর্টিকেলে আপনি ক্লিক করেছেন। সম্পূর্ণ বিষয় জানতে হলে আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। 
চিয়া সিড খাওয়ার ১৫ টি উপকারিতা- এবং কিভাবে চিয়া সিড খেলে ওজন কমবে জানুন
তাহলে চিয়া সিডে খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারবেন। গর্ভাবস্থায় সিয়া সিট খেলে কি কি উপকার পাওয়া যায়। এবং চিয়া সিড অপকারিতা সম্পর্কে আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করছি আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হবেন।

পোস্ট সূচিপত্র  চিয়া সিড খাওয়ার ১৫ টি উপকারিতা- এবং কিভাবে চিয়া সিড খেলে ওজন কমবে জানুন

চিয়া সিড খাওয়ার ১৫ টি উপকারিতা এবং কিভাবে চিয়া সিড খেলে ওজন কমবে

চিয়া সিড খাওয়া শরীরে জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি উপাদান। চিয়া সিডে রয়েছে অনেক পুষ্টির উপাদান, দুধের চেয়েও কয়েক গুণ বেশি ক্যালসিয়াম পাওয়া যায় চিয়া সিডে। গবেষণা করে দেখা গিয়েছে যে মাছে চেয়ে ৮ গুন বেশি প্রোটিন রয়েছে চিয়া সিডে। তাছাড়াও এই বিষ খাওয়ার ফলে শরীরে দূর করা তো দূর হয়। রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়। এবং চিয়া সিড খাওয়ার অপকারিতা অতিরিক্ত চিয়া সিড খাওয়ার ফলে শরীরে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। 
প্রয়োজনের চেয়ে অধিক ওজন কমে যাওয়া। রক্তচাপের মাত্রা কমে যাওয়া। অতিরিক্ত চিয়া সিড খাওয়ার ফলে স্তন ক্যান্সার ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। কারণ চিয়া সিডে ফাইবারের মাত্রা অনেক গুন রয়েছে, এইজন্য শরীরের দিক বিবেচনা করে চিয়া সিড খাওয়া উচিত।

চিয়া সিড খাওয়ার ১৫ টি উপকারিতা কি

চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা জানলে আপনি অনেক অবাক হবেন। যাদের শারীরিক দুর্বলতা রয়েছে অথবা উচ্চ রক্তচাপে সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত চিয়া সিড খেতে পারেন।চিয়া সিডে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টির উপাদান রয়েছে ক্যালসিয়াম, মিনারেল, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন ডি, ভিটামিন কে, ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, প্রোটিন, আরো বিভিন্ন উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরের জন্য খুব কার্যকরী। তাহলে চলুন ১৫ টি উপকারিতা সম্পর্কে জেনে আসি।
  • শরীরে পানি শূন্যতা দূর করে
  • শরীর দুর্বলতা নিরাময় করে
  • ওজন কমাতে সাহায্য করে
  • প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
  • প্রতিদিন রাতে চিয়া সিড খেলে ঘুম ভালো হয়।
  • কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় থাকে।
  • শরীরের রক্তশূন্যতা দূর করে
  • শরীর পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে
  • ক্যান্সারের ঝুকি কমায়
  • হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
  • হজম শক্তি বৃদ্ধি করে
  • শরীরের হাড় মজবুত করে
  • গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড খেলে শিশুর বিকাশ ঘটাতে সাহায্য করে।
  • লিভার ভালো রাখতে সাহায্য করে
  • পেটের গ্যাসের সমস্যা দূর করে
  • উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে
  • ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য চিয়া সিড অত্যন্ত উপকারী একটি উপাদান।

চিয়া সিড খেলে কি ওজন কমে

চিয়া সিড খেলে ওজন কমার সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু আপনাকে সঠিক পরিমাণ সঠিক নিয়ম মেনে চিয়া সিড খেতে হবে। অনেকে ভাবেন চিয়া সিড খেলে খুব দ্রুত ওজন কমে যাবে কিন্তু না শুধু সিয়া সিট খেয়ে ওজন কমানো খুবই কষ্টসাধ্য। তার পাশাপাশি আপনাকে অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। যাতে আপনার দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষুদা নিবারণ করবে।এতে আপনার শরীরের মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে শরীয় অতিরিক্ত তেল চর্বি করবে। তাহলে চলুন চিয়া সিড খাওয়ার পাশাপাশি কোন আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত সে সম্পর্কে জেনে আসি।
চিয়া সিড খাওয়ার পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণ আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে। যে খাবারে অনেক বেশি পরিমাণ ফাইবার বিদ্যামান রয়েছে যার ফলে ফাইবার থাকার কারণে আপনাদের দীর্ঘ সময় পেট ভরা থাকবে এতে আপনাদের ক্ষুধা কমিয়ে অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ করা থেকে বিরত রাখবে। মেটাবলিজম বৃদ্ধি করতে খুব কার্যকরী ভূমিকা পালন করে চিয়া সিড। কারণ চিয়া সিডে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন যা ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করতে খুব ভালো কাজ করে। 
চিয়া সিড খাওয়ার ১৫ টি উপকারিতা- এবং কিভাবে চিয়া সিড খেলে ওজন কমবে জানুন
পেটে অতিরিক্ত তেল চর্বি ধীরে ধীরে ঝরিয়ে তোর সহজেই ওজন কমাতে সাহায্য করে। চিয়া সিড খুব কম ক্যালোরি সম্পূর্ণ একটি খাবার যা খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে অনেক কম ক্যালরি গ্রহণ করে। যারা নিয়মিত ডায়েট করেন ওজন কমানোর জন্য তবে আপনারা চাইলে আপনার ডায়েট চাটে চিয়া সিড রাখতে পারেন। ডায়েটের জন্য যেকোনো খাবারের সঙ্গে আপনি চাইলে চিয়া সিড মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে খুব কম ক্যালরি পানি বা দুধ সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন এতে আপনার শরীরের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করবে সাথে আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করবে।
চিয়া সিড রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ওমেগা ৩ ফ্যাটি। আমাদের শরীরের ফ্যাট দাওয়া অতিরিক্ত তেল চর্বি নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। যার ফলে আমাদের ওজন আগের তুলনায় অনেক কমে আসে। তাছাড়া যাদের পেটে সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত প্রতিদিন খালি পেটে চিয়া সিড খেতে পারেন এতে আপনার পেট পরিষ্কার হবে। এবং কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

চিয়া সিড খাওয়ার পরিমাণ

চিয়া সিড খাওয়া আগে এর পরিমাণ সম্পর্কে জানা খুব দরকার। এবং দিনে কতবার খেতে হবে এই সম্পর্কে জানা খুব জরুরী। এবং কত বছর বয়সে চিয়া সিড খাওয়া উচিত এই সম্পর্কে সবার আগে জেনে নেওয়া উচিত। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কত বছর বয়সে থেকে চিয়া সিড খাওয়া উচিত এবং কত পরিমান খেতে হবে।
  • ০-২ বছর বয়সে একদম চিয়া সিড খাওয়া উচিত নয়। কারন এটিতে একটি সুপার ফুড যাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন ও পুষ্টি রয়েছে।
  • ৫-১০ বছর বয়সে চিয়া সিড খাওয়া যাবে কিন্তু অল্প পরিমান অবশ্যই সব বাচ্চার শরীর স্বাস্থ্য একরকম হয় না আলাদা আলাদা হয় এজন্য ৫ থেকে ১০ গ্রাম চিয়া সিড খেতে পারে। অবশ্যই বাচ্চার স্বাস্থ্য বিবেচনা করে খাওয়াতে হবে।
  • ১১ থেকে প্রাপ্তবয়স্ক পর্যন্ত যেকোনো মানুষ চিয়া সিড খেতে পারেন। তবে এর পরিমান হবে ১৫ থেকে ৩০ গ্রাম, এ সময়ে অনেকের শরীরে শারীরিক অনেক ঘাটতি থাকে, তা পূরণ করতে খুব কার্যকরী ভূমিকা পালন করে চিয়া সিড। এজন্য নিয়মিত প্রতিদিন এক থেকে দুই টেবিল চামচ চিয়া সিড খাওয়া যেতে পারে। শরীরের কন্ডিশন দেখে ধীরে ধীরে পরিমাণ বাড়াতে পারেন। সঠিক নিয়ম মেনে চিয়া সিড খেলে শরীরের বিভিন্ন পুষ্টির চাহিদা পূরণ করতে খুব কার্যকরী।

গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম

গর্ভাবস্থায় সকল মায়েদের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি সময় যেকোনো খাবার খাওয়ার পূর্বে সেই খাবার সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত। কারণ গর্ভাবস্থায় যেকোনো খাবার খাওয়া উচিত নয়। এতে গর্ভবতী মা ও বাচ্চার ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এইজন্য গর্ভাবস্থায় কি খাবেন বাকি খাচ্ছেন সে সম্পর্কে ভালোভাবে অবশ্যই আগে জেনে নিবেন। তাহলে চলুন জেনে নিন গর্ভাবস্থায় কি চিয়া সিড খাওয়া যাবে কি না।

গর্ভবতী মায়ের প্রত্যেকদিন ১ টেবিল চামচ চিয়া সিড খাওয়া উচিত। এতে গর্ভবতী মায়ের শরীরে সঠিকভাবে পুষ্টির চাহিদা পূরণ করতে পারে। এর চেয়ে বেশি পরিমাণ চিয়া সিড খেলে গর্ভবতী মায়ের পেটে সমস্যা বা গ্যাসর সমস্যা দেখা দিতে পারে।অবশ্যই চিয়া সিড পানিতে ভিজিয়ে রেখে খাওয়া উচিত। এতে চিয়া সিডের সম্পূর্ণ পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়। চিয়া সিড ভিজিয়ে খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। চিয়া সিড প্রায় ২০ থেকে ৩০ মিনিট বাড়িতে ভিজিয়ে রেখে খাওয়ার সবচেয়ে উপযোগী সময়। 

কারণ চিয়া সিডের সম্পূর্ণ পুষ্টিগুণ বের হয়ে আসে এইজন্য গর্ভাবস্থায় ভিজিয়ে খাওয়া উচিত। অনেকে আবার চিয়া সিড ভিজিয়ে খেতে পারেন, দুধ বা সালাতের সঙ্গে খেতে পারেন।এভাবে খেলে খাবারের স্বাদ পরিবর্তন হয়, এবং পুষ্টিগুণ আরো কয়েকগুণ বৃদ্ধি পায়।চিয়া সিড খেয়ে যদি আপনি উপকৃত হন। তাহলে ধীরে ধীরে পরিমাণ বাড়াতে পারেন। আর যদি চিয়া সিড খেয়ে কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় তাহলে খাওয়া একেবারে বন্ধ করে দিবেন।

চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক সময়

আমরা অনেকেই চিয়া খেয়ে থাকি কিন্তু খাওয়ার সঠিক সময় সম্পর্কে জানিনা। সঠিক সময় অনুযায়ী চিয়া সিড খেলে কি কি উপকার পাওয়া যায়, এবং সঠিক সময় কখন সে সম্পর্কে জেনে আসি চলুন।
চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক সময়
আপনারা চাইলে চিয়া সিড রাতে ভিজিয়ে সকালের নাস্তার সঙ্গে খেতে পারেন। তে আপনার শরীরের সঙ্গে খুব ভালোভাবে মিশে গিয়ে সারাদিন কাজ করার জন্য এনার্জি তৈরি করে। কাজের প্রতি মনোযোগ বৃদ্ধি করে। শরীর ভালো থাকে, শরীরের সকল পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। তাছাড়াও চিয়া সিড ঘুমোনোর আগে খেতে পারেন এতে আপনার শরীরের সারাদিনের ক্লান্তি দূর করে শান্তির ঘুম এনে দেয়। 

ঘুমের মধ্যেই ক্যালসিয়ামের চাহিদা প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করে শরীরে শক্তি যোগায়। চিয়া সিড রাতে খাওয়ার ফলে হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, চিয়া সিড রাতে খাওয়ার উপকারিতা হলো এটি আপনার পেটে অনেক সময় থাকে ক্ষুধা নিবারন করতে খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

চিয়া সিড খাওয়ার অপকারিতা কি

চিয়া সিডকে আমরা স্বাস্থ্যের উপকারিতার সুপার ফুড বলে থাকি। কিন্তু সুপার ফুড অতিরিক্ত খেলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি হতে পারে। এইজন্য প্রয়োজনের অধিক খাওয়া উচিত নয়। চিয়া সিডের যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি অপকারিতা ও রয়েছে। তাহলে চলুন জেনে আসি চিয়া সিড অপকারী দিকগুলো কি কি।
  • কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে অতিরিক্ত চিয়া সিড খাওয়ার ফলে মেয়েদের স্তন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায়।
  • অতিরিক্ত চিয়া সিড খাওয়ার ফলে পেট ব্যথা গ্যাসের সমস্যা কোষ্ঠকাঠিন্য অথবা ডায়রিয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত পরিমাণ চিয়া সিড খাওয়ার ফলে শরীরে অতিরিক্ত পানি শোষণ করে। কারণ চিয়া সিড প্রচুর পরিমাণ ফাইবার এবং চিয়া সিড আঁশযুক্ত খাবার এইজন্য।
  • মাত্রাতিরিক্ত চিয়া সিড খাবার ফলে অস্বাভাবিকভাবে শরীরের ওজন কমে যেতে পারে, যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
  • যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তারা চিয়া সিড খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। কারণ চিয়া সিড খেলে শর্করার মাত্রা কমে যায়।
  • চিয়া সিড খাওয়ার ফলে শর্করার মাত্রা কমে আসে যার ফলে শরীর অনেক দুর্বল হয় মাথা ঘুরে মাথা ব্যাথা সৃষ্টি হয়।

লেখকের শেষ কথা চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা - চিয়া সিড খেলে কি ওজন কমে

প্রিয় পাঠক আপনারা এতক্ষণ চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছেন। আসলে কি চিয়া সিড শরীরে ওজন কমে নাকি কমে না। কিভাবে খেলে ওজন কমবে। চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম, কোন সময় চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক সময় গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড খেলে কি কি উপকার পাওয়া যায় এবং গর্ভাবস্থায় কিভাবে চিয়া সিড খেতে হবে। চিয়া সিড খাওয়ার পরিমান কেমন হতে হবে এ সম্পর্কে আপনারা ইতিমধ্যে জেনে গিয়েছেন। 

আপনারা চেষ্টা করবেন চিয়া সিড পরিমাণ মেইন্টেন করে খাওয়ার না হলে শরীরের শর্করা কমিয়ে সে নানা রকম সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। আর অবশ্যই চিয়া সিড কমপক্ষে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে খাওয়ার চেষ্টা করবেন এতে করে আপনি সম্পূর্ণ পুষ্টি পেতে পারেন। ৩০মিনিটের কম সময় ভিজিয়ে রেখে খেলে শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিতে পারে। আশা করছি আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন।

আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।আরো নতুন নতুন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন। আপনার মহামূল্যবান সময় নষ্ট করে আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জুথি আর্টস আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url